মার্কিন কংগ্রেসের একটি গোপন প্রতিবেদনে পরিষ্কার ভাষায় স্বীকার করা হয়েছে, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে আমেরিকায় চালানো নজিরবিহীন সন্ত্রাসী ঘটনার সঙ্গে একটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত ছিল।
বিদেশি এই গোয়েন্দা সংস্থাটি মোসাদ বলেই বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন। মোসাদ ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এ সন্ত্রাসী ততরপরতার পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
৮০০ পৃষ্ঠার গোপন এ প্রতিবেদনের ২৮ পৃষ্ঠা ততকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্দেশে মুছে ফেলা হয়েছিল। এভাবে প্রতিবেদন থেকে ৫ থেকে ১০ হাজার শব্দ মুছে দিয়ে সেখানে কেবল কিছু বিন্দু বসানো হয়েছিল। ইরানের ইংরেজি নিউজ চ্যানেল প্রেস টিভিকে আজ বুধবার এ কথা জানিয়েছেন মার্কিন বিশ্লেষক গর্ডন ডাফ।
প্রতিবেদনের এ অংশটি যাতে প্রকাশিত হতে না পারে সেজন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে আমেরিকান ইসরাইল পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি আইপ্যাক।
কিন্তু ‘৯/১১ তদন্ত প্রতিবেদন’ নামে পরিচিত এ প্রতিবেদনের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্রেটিক দলের প্রতিনিধি স্টিফেন লিঞ্চ এবং রিপাবলিকান দলের প্রতিনিধি ওয়ালটার জোন্সকে পড়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এই দুই কংগ্রেস প্রতিনিধি স্বীকার করেছেন, প্রতিবেদনটির মুছে দেয়া অংশগুলোতে ৯/১১-এর ঘটনার জন্য পরিষ্কার ভাষায় এক বা একাধিক বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যে কথিত সন্ত্রাসীদের কোনো সম্পর্ক নেই সে কথাও স্বীকার করেছেন তারা।
এ ছাড়া, সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশ ব্যক্তিগতভাবে এ সব তথ্য গোপন করায় কেবল ৯/১১-এর ঘটনায় জড়িত মূল অপরাধীদেরই আড়াল করা হয়নি সেইসঙ্গে মার্কিন সরকার দুইটি যুক্তিহীন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জাতীয় গোয়েন্দা বিষয়ক পরিচালক জেমস ক্ল্যাপার গত শনিবার বলেছেন, ৯/১১-এর ঘটনায় জড়িতদের আড়াল করার অপরাধমূলক কাজটি যে বুশ করেছেন তা মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এখন প্রমাণ করতে পারবে।
এ ছাড়া, চলতি সপ্তাহে রুপার্ট মারডকের নিউ ইয়র্ক ডেইলি নিউজে একটি নিবন্ধ লিখেছেন হুবার ইন্সটিটিউটের ফেলো এবং এআইপিএসি'র সদস্য পল স্পেরি। তিনি ৯/১১-এর ঘটনার জন্য কেবল সউদি প্রিন্স বন্দরকে দায়ী করেননি বরং এ ঘটনার সঙ্গে বুশও জড়িত বলে উল্লেখ করেছেন।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ছিনতাই করা একাধিক বিমান নিয়ে নিউ ইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ার এবং ওয়াশিংটনে অবস্থিত পেন্টাগনের বিশাল ভবনে আলাদা হামলা চালানো হয়েছিল। ৯/১১-এর ঘটনায় অংশগ্রহণকারী কথিত ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জনই ছিলো সৌদি নাগরিক।
বিদেশি এই গোয়েন্দা সংস্থাটি মোসাদ বলেই বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন। মোসাদ ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এ সন্ত্রাসী ততরপরতার পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
৮০০ পৃষ্ঠার গোপন এ প্রতিবেদনের ২৮ পৃষ্ঠা ততকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্দেশে মুছে ফেলা হয়েছিল। এভাবে প্রতিবেদন থেকে ৫ থেকে ১০ হাজার শব্দ মুছে দিয়ে সেখানে কেবল কিছু বিন্দু বসানো হয়েছিল। ইরানের ইংরেজি নিউজ চ্যানেল প্রেস টিভিকে আজ বুধবার এ কথা জানিয়েছেন মার্কিন বিশ্লেষক গর্ডন ডাফ।
প্রতিবেদনের এ অংশটি যাতে প্রকাশিত হতে না পারে সেজন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে আমেরিকান ইসরাইল পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি আইপ্যাক।
কিন্তু ‘৯/১১ তদন্ত প্রতিবেদন’ নামে পরিচিত এ প্রতিবেদনের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্রেটিক দলের প্রতিনিধি স্টিফেন লিঞ্চ এবং রিপাবলিকান দলের প্রতিনিধি ওয়ালটার জোন্সকে পড়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এই দুই কংগ্রেস প্রতিনিধি স্বীকার করেছেন, প্রতিবেদনটির মুছে দেয়া অংশগুলোতে ৯/১১-এর ঘটনার জন্য পরিষ্কার ভাষায় এক বা একাধিক বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যে কথিত সন্ত্রাসীদের কোনো সম্পর্ক নেই সে কথাও স্বীকার করেছেন তারা।
এ ছাড়া, সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশ ব্যক্তিগতভাবে এ সব তথ্য গোপন করায় কেবল ৯/১১-এর ঘটনায় জড়িত মূল অপরাধীদেরই আড়াল করা হয়নি সেইসঙ্গে মার্কিন সরকার দুইটি যুক্তিহীন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জাতীয় গোয়েন্দা বিষয়ক পরিচালক জেমস ক্ল্যাপার গত শনিবার বলেছেন, ৯/১১-এর ঘটনায় জড়িতদের আড়াল করার অপরাধমূলক কাজটি যে বুশ করেছেন তা মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এখন প্রমাণ করতে পারবে।
এ ছাড়া, চলতি সপ্তাহে রুপার্ট মারডকের নিউ ইয়র্ক ডেইলি নিউজে একটি নিবন্ধ লিখেছেন হুবার ইন্সটিটিউটের ফেলো এবং এআইপিএসি'র সদস্য পল স্পেরি। তিনি ৯/১১-এর ঘটনার জন্য কেবল সউদি প্রিন্স বন্দরকে দায়ী করেননি বরং এ ঘটনার সঙ্গে বুশও জড়িত বলে উল্লেখ করেছেন।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ছিনতাই করা একাধিক বিমান নিয়ে নিউ ইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ার এবং ওয়াশিংটনে অবস্থিত পেন্টাগনের বিশাল ভবনে আলাদা হামলা চালানো হয়েছিল। ৯/১১-এর ঘটনায় অংশগ্রহণকারী কথিত ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জনই ছিলো সৌদি নাগরিক।
No comments:
Post a Comment