সাবেক গৃহায়ন ও পূর্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান এবং কর্মরত পূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেনের ক্ষমতা অপব্যবহার করার কারণে রাজধানীর ধানমণ্ডির অভিজাত এলাকায় সরকারের প্রায় আড়াইশ’ কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি হাতছাড়া হতে বসেছে। মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আপত্তি উপেক্ষা করে বাড়িটি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে ভুয়া ব্যক্তির অনুকূলে অবমুক্ত করে দেয়া হয়। সরকার ও জনস্বার্থের পরিপন্থী এ সিদ্ধান্ত ফাঁস হয়ে গেলে অবমুক্ত করার সিদ্ধান্ত পরে বাতিল করা হয়। কিন্তু পরে এ সংক্রান্ত নোটশিট ফাইল থেকে গায়েব করে স্থিতাবস্থার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ ফাইলটি প্রতিমন্ত্রীর বাসায় পাঁচ মাস ধরে পড়েছিল। এর মধ্যে ফাইলটির একরকম কোনো হদিসই ছিল না। ফাইল মুভমেন্টের রেজিস্টার থেকেও রহস্যজনকভাবে পাতা ছিঁড়ে ফেলা হয়। এমনকি ফাইলে দুজন যুগ্ম সচিবের গুরুত্বপূর্ণ মতামতের নোটশিটও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
I am a blogger ..My blog nick name is chairman ..I try to find out the truth from injustice
Tuesday 26 November 2013
ধানমণ্ডিতে আড়াইশ কোটি টাকার সরকারি বাড়ি হাতছাড়ার পথে ,ফেঁসে যাচ্ছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বর্তমান সচিব
সাবেক গৃহায়ন ও পূর্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান এবং কর্মরত পূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেনের ক্ষমতা অপব্যবহার করার কারণে রাজধানীর ধানমণ্ডির অভিজাত এলাকায় সরকারের প্রায় আড়াইশ’ কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি হাতছাড়া হতে বসেছে। মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আপত্তি উপেক্ষা করে বাড়িটি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে ভুয়া ব্যক্তির অনুকূলে অবমুক্ত করে দেয়া হয়। সরকার ও জনস্বার্থের পরিপন্থী এ সিদ্ধান্ত ফাঁস হয়ে গেলে অবমুক্ত করার সিদ্ধান্ত পরে বাতিল করা হয়। কিন্তু পরে এ সংক্রান্ত নোটশিট ফাইল থেকে গায়েব করে স্থিতাবস্থার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ ফাইলটি প্রতিমন্ত্রীর বাসায় পাঁচ মাস ধরে পড়েছিল। এর মধ্যে ফাইলটির একরকম কোনো হদিসই ছিল না। ফাইল মুভমেন্টের রেজিস্টার থেকেও রহস্যজনকভাবে পাতা ছিঁড়ে ফেলা হয়। এমনকি ফাইলে দুজন যুগ্ম সচিবের গুরুত্বপূর্ণ মতামতের নোটশিটও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জ্বালানি মন্ত্রনালয়ের দুর্নীতির বরপুত্র তৌফিক,মনসুর সিন্ডিকেটের দুর্নীতির ভয়াবহ চিত্র
জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী আর পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুরের দ্বন্দ্ব, একগুঁয়েমি, ঘুষ-দুর্নীতি আর লুটপাটের কারণে জ্বালানি খাতে সরকারের ব্যাপক সাফল্য থাকলেও ম্লান হয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এক কথায় জ্বালানি খাতের বারোটা বাজিয়েই উপদেষ্টার পদ থেকে সরে গেছেন তৌফিক-ই-ইলাহী। আর এখনও ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে সরকারের বাকি সাফল্য ধ্বংস করতে পেট্রোবাংলাতে বসে আছেন অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরে সরকারের দৃশ্যমান ব্যাপক সাফল্য থাকলেও এই দুই ক্ষমতাধর ব্যক্তির কালো থাবায় অধিকাংশ অর্জনই ধ্বংস হয়ে গেছে।
Monday 25 November 2013
টিকফা কী? কেন আমরা টিকফা চুক্তির বিরোধিতা করি?
টিফা’ বা ‘টিকফা’-এর বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এবং প্যাকাজিং উৎপাদকদের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবার সময় জানিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশ ‘টিকফা’ চুক্তি স্বাক্ষর আমেরিকার বাজারে জি এস পি সুবিধা অক্ষুন্ন রাখার জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। চুক্তিটিকে চূড়ান্ত আকার দেয়ার কাজ শেষ হয়েছে এবং তা এখন স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তুত।
টিকফা কী?
টিকফা শব্দটি নতুন। আগে এর নাম ছিল টিফা।‘টিফা’ চুক্তি হলো Trade and Investment FrAবা সংক্ষেপে TIFA, যেটিকে বাংলায় অনুবাদ করলে হয় — ‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্তি। ‘টিফা’ চুক্তি নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে দশক কালেরও আগে থেকে। এই চুক্তির খসড়া প্রণয়নের কাজ শুরু হয় ২০০১ সালে। ১৩টি ধারা ও ৯টি প্রস্তাবনা সম্বলিত চুক্তিটির প্রথম খসড়া রচিত হয় ২০০২ সালে। পরে ২০০৪ সালে এবং তারও পরে আবার ২০০৫ সালে খসড়াটিকে সংশোধিত রূপ দেয়া হয়। দেশের বামপন্থি শক্তিসহ অন্যান্য নানা মহলের তীব্র প্রতিবাদের মুখে শেষ পর্যন্ত চুক্তিটি স্বাক্ষর করা এখনো সম্ভব হয়নি। চুক্তির খসড়া প্রণয়নের পর সে সম্পর্কে নানা মহল থেকে উত্থাপিত সমালোচনাগুলো সামাল দেয়ার প্রয়াসের অংশ হিসেবে এর নামকরণের সাথে Co-operation বা সহযোগিতা শব্দটি যোগ করে এটিকে এখন ‘টিকফা’ তথা TICFA বা Trade and Investment Co-operamework Agreement (‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্তি) হিসাবে আখ্যায়িত করার হচ্ছে।
টিকফা কী?
টিকফা শব্দটি নতুন। আগে এর নাম ছিল টিফা।‘টিফা’ চুক্তি হলো Trade and Investment FrAবা সংক্ষেপে TIFA, যেটিকে বাংলায় অনুবাদ করলে হয় — ‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্তি। ‘টিফা’ চুক্তি নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে দশক কালেরও আগে থেকে। এই চুক্তির খসড়া প্রণয়নের কাজ শুরু হয় ২০০১ সালে। ১৩টি ধারা ও ৯টি প্রস্তাবনা সম্বলিত চুক্তিটির প্রথম খসড়া রচিত হয় ২০০২ সালে। পরে ২০০৪ সালে এবং তারও পরে আবার ২০০৫ সালে খসড়াটিকে সংশোধিত রূপ দেয়া হয়। দেশের বামপন্থি শক্তিসহ অন্যান্য নানা মহলের তীব্র প্রতিবাদের মুখে শেষ পর্যন্ত চুক্তিটি স্বাক্ষর করা এখনো সম্ভব হয়নি। চুক্তির খসড়া প্রণয়নের পর সে সম্পর্কে নানা মহল থেকে উত্থাপিত সমালোচনাগুলো সামাল দেয়ার প্রয়াসের অংশ হিসেবে এর নামকরণের সাথে Co-operation বা সহযোগিতা শব্দটি যোগ করে এটিকে এখন ‘টিকফা’ তথা TICFA বা Trade and Investment Co-operamework Agreement (‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্তি) হিসাবে আখ্যায়িত করার হচ্ছে।
গৌরনদীতে যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে হিন্দু বাড়িতে হামলা, প্রতিমা ভাঙচুর
জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বরিশালের পৌর কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে এক হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে।
গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় গৌরনদী পৌরসভার দক্ষিণ বিজয়পুর এলাকার অধিবাসী রতন ভৌমিকের বাড়িতে এই হামলার ঘ্টনা ঘটে। হামলাকারীরা এ সময় ওই বাড়িতে মনসা মন্দিরের নির্মাণাধীন মনসা প্রতিমা ভাঙচুর ও ২ নারীকে আহত করে বাড়িতে তিনটি সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়।
রতন ভৌমিক জানান. গৌরনদী পৌরসভার দক্ষিণ বিজয়পুর এলাকায় তার পৈত্রিক বাড়ির ২ একর ৭৭ শতক জমি স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ফিরোজ আহম্মেদ ও তার স্বজনরা দাবি করে আসছেন। এ নিয়ে বরিশাল আদালতে দেওয়ানি মোকদ্দমা বিচারাধীন রয়েছে।
ঠিকানা জালিয়াতি করে এক হাজার কনস্টেবল নিয়োগ
ঢাকা: ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা সাজিয়ে এক হাজার লোককে পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগ হয়েছে ২০১১ সাল থেকে ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভুয়া জমির দলিল ও জাল নাগরিক সনদের ভিত্তিতে অন্য জেলার লোকদের ধামরাই উপজেলার বাসিন্দা দেখিয়ে কনস্টেবল পদে এঁদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেছে একটি চক্র। এর সঙ্গে পুলিশের কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তা সক্রিয়ভাবে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কনস্টেবল জানান, চাকরি দেওয়ার জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়া হয়েছে। এ হিসাবে এক হাজার প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০-৪০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
Wednesday 20 November 2013
‘নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পেতেই টিকফা চুক্তি’
20 Nov, 2013
জিএসপি ফিরে পেতে টিকফা চুক্তিতে সই করতে যুক্তরাষ্ট্র বারবার চাপ দিয়ে গেলেও মেয়াদের শেষ সময়ে এসে বিতর্কিত টিকফা চুক্তি না করার পক্ষেই ছিল সরকার। কিন্তু বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও প্রধানমন্ত্রী নিজের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পেতে টিকফা সই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে বর্তমান নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে টিকফা চুক্তি সই করাকে অবৈধ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনু মোহাম্মাদ নতুন বার্তা ডটকমকে বলেন, “নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রসন্ন চেহারা পাওয়ার জন্য টিকফা চুক্তি করার জন্য তাড়াহুড়া করছে সরকার। টিকফা চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানোর মতো ব্যাপার। বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি করার অধিকার কোনো সরকারের নেই। ”
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনু মোহাম্মাদ নতুন বার্তা ডটকমকে বলেন, “নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রসন্ন চেহারা পাওয়ার জন্য টিকফা চুক্তি করার জন্য তাড়াহুড়া করছে সরকার। টিকফা চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানোর মতো ব্যাপার। বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি করার অধিকার কোনো সরকারের নেই। ”
ভারতে অর্ধেকেরও বেশি মানুষ শৌচাগার ব্যবহার করে না
প্রায় সোয়াশ’ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারতে অর্ধেকেরও বেশি মানুষ শৌচাগার ব্যবহার করেন না, তাদের মূত্র বা মলত্যাগের মতো কাজগুলো সারতে হয় খোলা আকাশের নিচেই। মঙ্গলবার বিশ্ব শৌচাগার দিবসে এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। ভারতের অর্থনীতি যেখানে বিগত দুই দশকে প্রভূত উন্নতি করেছে, সেখানে কেন এখনও দেশের এত মানুষকে খোলা আকাশের নিচেই শৌচাগারের কাজ সারতে হচ্ছে? ভারতে শৌচাগারের ব্যবহার নিয়ে বিশ্ব ব্যাঙ্ক যে তথ্য দিয়েছে, তা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। গোটা দুনিয়ায় আড়াইশ’ কোটিরও বেশি মানুষের কোনও শৌচাগার নেই – আর তার মধ্যে একশ’ কোটিকেই মলত্যাগ করতে হয় চার দেওয়ালের বাইরে। এদের মধ্যে অন্তত ষাট কোটিই ভারতে, যেটা এ দেশের জনসংখ্যার ৫৩ শতাংশ। শৌচাগারের অভাবে বাইরে মলত্যাগ করতে যেতে হচ্ছে, আর তা মৃত্যু ডেকে আনছে অসংখ্য শিশুর। কিন্তু মুশকিল হল – স্বাস্থ্যসম্মত একটা শৌচাগারের অভাব যে একটা সমস্যা ও বিরাট স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি, বহু ভারতীয়র মধ্যে এখনও এই সচেতনতাই তৈরি হয়নি। শৌচাগার ব্যবহারের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করেছেন সুস্নাত চৌধুরী। তিনি বলছেন ভারতে ধনী-দরিদ্র, শহর-গ্রাম নির্বিশেষে অনেকেই এই একই মানসিকতার শরিক। শুধু গ্রামে নয়, মুম্বাই শহরেও একটু ভেতরের দিকেই খোলা রাস্তায় বা সমুদ্রের ধারেও লোককে মলত্যাগ করতে দেখা যায়।
Sunday 17 November 2013
মাওলানা নিজামীর রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তির পর পুনরায় আর্গুমেন্ট শুরু,সরকার পক্ষের ৩ জন সাক্ষী আড়াইশ’বার মিথ্যা কথা বলেছে -মিজানুল ইসলাম
# জুলাই-আগস্টে স্থাপিত মোহাম্মদপুর ক্যাম্পে মে থেকেই নিজামী সাহেবের যাতায়াত থাকে কিভাবে?
# আল বদর বাহিনীর গঠন সম্পর্কে ৪ জায়গায় চার কথা বলেছে সরকার পক্ষÑ কোনটি সত্য?
# বুদ্ধিজীবী হত্যার ব্যাপারে ৩ ধরনের বক্তব্যের কোনটি সত্য?
শহীদুল ইসলাম : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর সাবেক মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যে কোনোদিন রায় মর্মে ট্রাইব্যুনালের প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত রিভিউ আবেদনের নিষ্পত্তি করেছেন ট্রাইব্যুনাল। গতকাল রোববার, আজ সোমবার, বৃহস্পতিবার এবং আগামী রোববার আসামী পক্ষকে আর্গুমেন্টের জন্য সময় দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আবেদন নিষ্পত্তির পর গতকালই পুনরায় আর্গুমেন্ট শুরু করেছেন মাওলানা নিজামীর আইনজীবী এডভোকেট মিজানুল ইসলাম। মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে আনীত ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ৭টি অভিযোগের উপর তিনি আর্গুমেন্ট করেন। বাকিগুলোর উপর আজ সোমবার আর্গুমেন্ট করবেন মিজানুল ইসলাম। গতকাল ৭টি অভিযোগই মিথ্যা এবং সাজানো বলে অভিহিত করে তিনি যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ ৩ জন সাক্ষী কমপক্ষে আড়াইশ’বার মিথ্যা বলেছেন সাক্ষ্য প্রদানকালে। এই ৩ জন হলেন ১নং সাক্ষী মিছবাহুর রহমান চৌধুরী, ২নং সাক্ষী জহির উদ্দিন মোহাম্মদ জালাল ওরফে বিচ্ছু জালাল এবং ২৬ নং সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক। তদন্ত কর্মকর্তা নিজেই বলেছেন বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের সাথে নিজামী সাহেব জড়িত মর্মে কোনো তথ্য প্রমাণ পাইনি। আল বদর একটি সামরিক সংগঠন ছিল। তার প্রধান একজন বেসামরিক ব্যক্তি মতিউর রহমান নিজামী কি করে হতে পারেন। মাওলানা নিজামী বুদ্ধিজীবী হত্যার সাথে জড়িত ছিলেন মর্মে কোনো দালিলিক প্রমাণই সরকার পক্ষ দিতে পারেননি। আর মৌখিক সাক্ষ্য যারা দিয়েছে তারা মিথ্যা বলেছে। তারা নানান জায়গায় নানান কথা বলে নিজেদেরকেই মিথ্যাবাদী প্রমাণ করেছেন। তাদের মৌখিক সাক্ষ্যের কোন অংশ বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে আসামীকে অভিযুক্ত করা যাবে না।
Saturday 16 November 2013
সজীব ওয়াজেদ জয় ,৮৬২ মিলিয়ন ডলারের রাজপুত্র!!
মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজেনা ঢাকার মাটিতে পা দিয়েই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব জয়ের সাথে দু’ঘন্টাব্যাপী বৈঠক করেন। ঐ বৈঠকের আলোচ্য সূচি এবং অগ্রগতি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করে। ঘন্টাব্যাপী আলোচনায় কি এমন কথা হলো, যা নিয়ে চলছে ব্যাপক জল্পনা কল্পনা?
কূটনৈতিক সূত্র থেকে জানা গেছে, জয়ের আগ্রহে নয়, বরং ড্যান মজেনার কূটনৈতিক কৌশল ঠিক করতেই জয়কে ডেকে নেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে ড্যান মজেনার সাক্ষাৎ ঘটেনি প্রায় আড়াই বছর। তাই জয়ের মাধ্যমে মজেনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কিছু বার্তা প্রেরণ করতেই আলোচ্য বৈঠকের আয়োজন করেন। তাছাড়া মার্কিন নীতির সর্বশেষ অবস্থা জানার বিষয়ে জয় নিজেও সাক্ষাতের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।
কূটনৈতিক সূত্র থেকে জানা গেছে, জয়ের আগ্রহে নয়, বরং ড্যান মজেনার কূটনৈতিক কৌশল ঠিক করতেই জয়কে ডেকে নেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে ড্যান মজেনার সাক্ষাৎ ঘটেনি প্রায় আড়াই বছর। তাই জয়ের মাধ্যমে মজেনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কিছু বার্তা প্রেরণ করতেই আলোচ্য বৈঠকের আয়োজন করেন। তাছাড়া মার্কিন নীতির সর্বশেষ অবস্থা জানার বিষয়ে জয় নিজেও সাক্ষাতের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।
দেড় লাখ টাকা বিনিয়োগে ২২ শ কোটি টাকার প্রকল্পের মালিক ওরিয়ন গ্রুপ
ওয়াছিউর রহমান খসরু, ঢাকা : গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ি (মেয়র মোহাম্মদ হানিফ) ফ্লাইওভার নির্মাণে ওরিয়ন গ্রুপ তাদের বিনিয়োগে দেখিয়েছে ১০০ কোটি টাকা। কিন্তু এরমধ্যে মাত্র ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯০ টাকা প্রকল্পের ব্যাংক হিসাবে দেখানো হয়েছে। ১০০ কোটি টাকার বাকি অর্থ বিভিন্ন খাতে খরচ দেখানো হয়েছে। যেসব খরচের প্রায় পুরোটাই বায়বীয়। বাস্তবে এসব খরচ হয়েছে কিনা এ নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে এবং এসব খরচের যৌক্তিক প্রমাণও ওরিয়ন কাগজপত্রে তুলে ধরেনি। যে কারণে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ওরিয়নের দৃশ্যমান বিনিয়োগ মাত্র দেড় লাখ টাকা। এই দেড় লাখ টাকা বিনিয়োগ করেই নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে ২ হাজার ১০৮ কোটি টাকা মূল্যের প্রকল্পের মালিক হয়ে গেছে নির্মাতা ও পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ওরিয়ন গ্রুপ।
সুবীর ভৌমিক কি দক্ষিণ এশিয়ায় আগুন লাগিয়ে দেবেন!
এক
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় নভেম্বরের ১ তারিখে সুবীর ভৌমিক যে লেখা লিখেছেন তার শিরোনামে দুটি অংশ ছিল। প্রথমাংশে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ একটি সহিংস পর্বের মধ্যে রয়েছে’; দ্বিতীয়াংশ, “বাংলাদেশে যেন বন্ধু সরকার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন করতে পারে সেটা দেখার জন্য ভারতের অবশ্যই যা কিছু দরকার তার সবই করা উচিত” (Bangladesh is in a violent phase and India must do all it can to see a friendly regime return to power)।
সুবীর ভৌমিক বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল বিডি নিউজ২৪-এর সিনিয়র সম্পাদক। ভারতীয় হওয়া সত্ত্বেও এই লেখার নীচে তাঁর এই বাংলাদেশের পরিচয়টাকেই প্রধান করা হয়েছে। তাঁর নামও বাঙালিরই নাম, থাকেন কলকাতায়, বিবিসির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত।
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় নভেম্বরের ১ তারিখে সুবীর ভৌমিক যে লেখা লিখেছেন তার শিরোনামে দুটি অংশ ছিল। প্রথমাংশে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ একটি সহিংস পর্বের মধ্যে রয়েছে’; দ্বিতীয়াংশ, “বাংলাদেশে যেন বন্ধু সরকার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন করতে পারে সেটা দেখার জন্য ভারতের অবশ্যই যা কিছু দরকার তার সবই করা উচিত” (Bangladesh is in a violent phase and India must do all it can to see a friendly regime return to power)।
সুবীর ভৌমিক বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল বিডি নিউজ২৪-এর সিনিয়র সম্পাদক। ভারতীয় হওয়া সত্ত্বেও এই লেখার নীচে তাঁর এই বাংলাদেশের পরিচয়টাকেই প্রধান করা হয়েছে। তাঁর নামও বাঙালিরই নাম, থাকেন কলকাতায়, বিবিসির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত।
কোনটি লাঠি আর কোনটি শিয়ালের পা, কুমির তা চিনে ফেলেছে
গল্পটি ধূর্ত শিয়াল ও বোকা এক কুমিরকে নিয়ে। এই ধূর্ত শিয়াল কুমিরকে বোকা পেয়ে বারবার ঠকায়। ঠকতে ঠকতে এক সময় সেই কুমির কিছুটা চালাক হয়ে পড়ে। একদিন সেই শিয়াল সাঁতরে নদী পার হতে যায়। তখন বাগে পেয়ে সেই কুমির শিয়ালের পা জাপটে ধরে। শিয়াল নদীর স্রোতকে শুনিয়ে শুনিয়ে হাসতে হাসতে বলে, ‘দেখো দেখো স্রোত ভাইয়া, কুমিরটি এখনো সেই আগের মতোই বোকা রয়ে গেছে। আমার পায়ে না ধরে লাঠিতে ধরে বসেছে।’ এমনভাবে জব্দ হওয়ার পরেও শিয়ালের হাসি দেখে কুমির আরো বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। শিয়ালের পা ছেড়ে দিয়ে লাঠিটি জাপটে ধরে। তখন হাতের লাঠি ফেলে রেখে ধূর্ত শিয়াল দ্রুত নদী পার হয়ে যায়।
Thursday 14 November 2013
‘ত্বকীকে হত্যার পর আজমিরী ওসমান বলে, সব শেষ- লাশটি ফেলে আয়’
15 Nov, 2013
নারায়ণগঞ্জে মেধাবী ছাত্র তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীকে হত্যা করা হয় আজমিরী ওসমানের মালিকানাধীন উইনার ফ্যাশনের অফিসে। হত্যার পর লাশ আজমিরীর গাড়িতে করে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলে দেয়া হয়। ওই অফিসটি শহরে টর্চার সেল হিসেবে পরিচিত। অফিসটিতে গত ৭ই আগস্ট র্যাব-১১ অভিযান চালিয়ে রক্তমাখা একটি জিন্সের প্যান্টসহ টর্চার কাজে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ আলামত উদ্ধার করে।
Wednesday 13 November 2013
সাড়ে পাঁচ হাজার গড় উত্পাদন ক্ষমতা নিয়ে দশ হাজার মেগাওয়াটের উত্সব
বিদ্যুত্ উত্পাদন নিয়ে ভিত্তিহীন ও হাস্যকর উত্সবে মেতে উঠেছে সরকার। দশ হাজার মেগাওয়াট উত্পাদন ক্ষমতা অর্জনের নামে লেজার শোসহ ব্যয়বহুল আনন্দ উত্সব করা হলেও বাস্তবে বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য উত্পাদন ক্ষমতা এখনও ৬ হাজারের মধ্যে। গত সর্বোচ্চ উত্পাদনও সাড়ে ৫ থেকে ৬ হাজার মেগওয়াটের মধ্যে রয়েছে। তবুও জনগণকে বোকা বানিয়ে সরকার দশ হাজার মেগওয়াটের উদ্ভট দাবি করছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর সর্বোচ্চ চাহিদার সময় খোদ পিডিবির হিসাবেই দেশে বিদ্যুত্ উত্পাদন করা গেছে ৫ হাজার ৭৫০ মেগাওয়াট। তার আগের দিন সোমবার উত্পাদন হয়েছে ৫ হাজার ৭৪৯ মেগাওয়াট। একই তারিখে দিনের বেলা সর্বোচ্চ চাহিদার সময় বিদ্যুত্ উত্পাদন হয়েছে ৪ হাজার ৭৫ মেগাওয়াট। ১০ নভেম্বর রোববার সান্ধ্য পিক আওয়ারে উত্পাদন হয়েছে আরও কম; ৫ হাজার ৭০৩ মেগাওয়াট।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর সর্বোচ্চ চাহিদার সময় খোদ পিডিবির হিসাবেই দেশে বিদ্যুত্ উত্পাদন করা গেছে ৫ হাজার ৭৫০ মেগাওয়াট। তার আগের দিন সোমবার উত্পাদন হয়েছে ৫ হাজার ৭৪৯ মেগাওয়াট। একই তারিখে দিনের বেলা সর্বোচ্চ চাহিদার সময় বিদ্যুত্ উত্পাদন হয়েছে ৪ হাজার ৭৫ মেগাওয়াট। ১০ নভেম্বর রোববার সান্ধ্য পিক আওয়ারে উত্পাদন হয়েছে আরও কম; ৫ হাজার ৭০৩ মেগাওয়াট।
বঙ্গবন্ধুর আমল স্বৈরতান্ত্রিক, তথ্যমন্ত্রীর তথ্য
পরিবর্তন প্রতিবেদক •
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের শাসনামল ছিল স্বৈরতান্ত্রিক। -এ তথ্য দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আর তা প্রকাশিত হয়েছে মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে।
তথ্যমন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ইংরেজিতে হাসানুল হক ইনুর যে জীবনবৃত্তান্ত দেয়া রয়েছে তাতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
ওয়েবসাইট ঘুরে দেখা গেছে, এতে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় তথ্যমন্ত্রীর দুটো জীবন বৃত্তান্ত পরিবেশন করা হয়েছে। বাংলা জীবন বৃত্তান্তে বঙ্গবন্ধু সরকারের ব্যাপারে কোনো বিরূপ মন্তব্য নেই। কিন্তু ইংরেজি জীবন বৃত্তান্তে বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে স্বৈরশাসন ও হত্যার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
ওয়েবসাইট ঘুরে দেখা গেছে, এতে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় তথ্যমন্ত্রীর দুটো জীবন বৃত্তান্ত পরিবেশন করা হয়েছে। বাংলা জীবন বৃত্তান্তে বঙ্গবন্ধু সরকারের ব্যাপারে কোনো বিরূপ মন্তব্য নেই। কিন্তু ইংরেজি জীবন বৃত্তান্তে বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে স্বৈরশাসন ও হত্যার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
Tuesday 12 November 2013
সিইসির সঙ্গে ভারতের পলিটিক্যাল কাউন্সিলরের দেড়ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক
13 Nov, 2013
প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচনের এজেন্ডা বাস্তবায়নে তত্পর ভারত। এরই অংশ হিসেবে গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর মনোজ কুমার মহাপাত্রের এক রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিকাল পৌনে চারটায় শুরু হওয়া দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ইসির অবস্থান, নির্বাচনের দিনক্ষণ, প্রধান বিরোধী দলের অংশগ্রহণ করা না করা, নির্বাচনী বিভিন্ন কৌশল ও বিরোধী দলকে নির্বাচনে আনার বিষয়ে ইসির পদক্ষেপ, বিএনপি না এলে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করার উপায়সহ নানা বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা হয়েছে বলে বৈঠকের একটি দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
১০ হাজার মেগাওয়াটের হিসাব মিলছে না
সরকার ‘১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন’-এর সাফল্য উদ্যাপন করলেও তার হিসাব মিলছে না। সরকারি হিসাবপত্র অনুযায়ী ১০ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন এখনো অনেক দূরের ব্যাপার। এমনকি এখন পর্যন্ত ১০ হাজার মেগাওয়াটের স্থাপিত ক্ষমতাও অর্জিত হয়নি।
বিদ্যুৎ উৎপাদন বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের কয়েকজন অভিজ্ঞ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ১০ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা অর্জনের অর্থ—প্রয়োজনে এই পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু সে ক্ষমতা অর্জিত হয়নি। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে গত ১২ জুলাই রাত আটটায়—ছয় হাজার ৬৭৫ মেগাওয়াট। এরপর চাহিদা বেশি থাকলেও সর্বোচ্চ উৎপাদন ছয় হাজার মেগাওয়াটের মধ্যেই সীমিত ছিল। এমনকি ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হওয়ার পরও।
বিদ্যুৎ উৎপাদন বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের কয়েকজন অভিজ্ঞ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ১০ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা অর্জনের অর্থ—প্রয়োজনে এই পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু সে ক্ষমতা অর্জিত হয়নি। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে গত ১২ জুলাই রাত আটটায়—ছয় হাজার ৬৭৫ মেগাওয়াট। এরপর চাহিদা বেশি থাকলেও সর্বোচ্চ উৎপাদন ছয় হাজার মেগাওয়াটের মধ্যেই সীমিত ছিল। এমনকি ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হওয়ার পরও।
Monday 11 November 2013
বর্তমান প্রশাসনে হিন্দু কর্মকর্তাদের তালিকা
প্রশাসনে ২% হিন্দুদের কল্পনাতীত আধিক্য, যা বড়ই দুশ্চিন্তার বিষয়। নিচের তালিকা দেখলে নিশ্চয়ই আপনি রাতে ঘুমাতে পারবেন না
===================================
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হিন্দুদের উগ্রপন্থী কর্মকাণ্ড সীমাহীন পর্যায়ে পৌছেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মুসলিম মেয়েদের রেপ করা, নওমুসলিমদের হত্যা করা, মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে প্রকাশ্যে কটূক্তি করা ইত্যাদি এখন হিন্দুদের কাছে মামুলী ব্যাপার।
“প্রায় ৯৫ শতাংশ মুসলমানের দেশে, মাত্র ২-৩ শতাংশ হিন্দু এত দুঃসাহস পাচ্ছে কোথা থেকে” তাই এখন সবার প্রশ্ন।
সবাই জানতে চায়:
ছাগল নাঁচে খুঁটির জোরে, তাহলে হিন্দুদের খুঁটির জোর কোথায়?
===================================
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হিন্দুদের উগ্রপন্থী কর্মকাণ্ড সীমাহীন পর্যায়ে পৌছেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মুসলিম মেয়েদের রেপ করা, নওমুসলিমদের হত্যা করা, মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে প্রকাশ্যে কটূক্তি করা ইত্যাদি এখন হিন্দুদের কাছে মামুলী ব্যাপার।
“প্রায় ৯৫ শতাংশ মুসলমানের দেশে, মাত্র ২-৩ শতাংশ হিন্দু এত দুঃসাহস পাচ্ছে কোথা থেকে” তাই এখন সবার প্রশ্ন।
সবাই জানতে চায়:
ছাগল নাঁচে খুঁটির জোরে, তাহলে হিন্দুদের খুঁটির জোর কোথায়?
অঘোষিত গৃহযুদ্ধে খালেদা জিয়ার প্রাপ্য জনতার সাহস ও দেশপ্রেম :শফিক রেহমান
দৈনিক পত্রিকা অফিসে সকাল বেলাটা হচ্ছে ডেড আওয়ার। বেলা বারোটা পর্যন্ত সেখানে উপস্থিতির সংখ্যা থাকে খুব কম। সিটি এডিশন ছাপানো, প্যাকিং ও ডেলিভারি শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভোর রাত থেকে পত্রিকা অফিস হয়ে যায় প্রায় মৃত। তখন থাকে না রোটারি প্রেসের শব্দ। থাকে না কম্পিউটার স্কৃনের আলো। থাকে না রুম থেকে রুমে স্টাফের চলাচল। সকালে ক্লিনাররা আসার পর থেকে পত্রিকা ভবন জেগে উঠতে শুরু করলেও সকাল এগারোটার দিকে চিফ রিপোর্টারের মিটিং শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত অন্যান্য স্টাফ থাকে খুব কম। তাই এমন সময়টাই পুলিশ বেছে নেয় পত্রিকা অফিসে হামলা করার জন্য। তাই এমন সময়ই পুলিশ কাওরানবাজারে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করতে পেরেছিল ন্যূনতম বাধার মুখে।
আ.লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধানসহ পাঁচ প্রসিকিউটর
এম এ আহাদ শাহীন : আসন্ন ১০ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধানসহ পাঁচজন প্রসিকিউটর।
প্রত্যেকেই স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যাশা দল তাদেরকে মনোনয়ন দিবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র বিক্রি রোববার থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে শুরু হয়।
Friday 8 November 2013
ফিরে দেখা ১৯৯৫ : তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অন্য ফর্মুলা মানবেন না বলেছিলেন শেখ হাসিনা : দাবি করেছিলেন ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল
সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধাক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির গত ১৮ অক্টোবর জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বরাবরই বলে আসছেন, সংবিধান থেকে তিনি এক চুলও নড়বেন না। অসাংবিধানিক পন্থায় সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারা যেন অব্যাহত থাকে, সেই জন্যই তিনি সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। অন্যদিকে তিনি প্রায়ই বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। ২০১১ সালের ৩ জুন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অসাংবিধানিক সরকার সম্পর্কে বলেন, এই সরকারের ভাব-মর্যাদা সামরিক সরকারকেও হার মানায়। এর কারণেই দেশে এক-এগারোর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চলকালে ১৯৯৫ সালের ১৬ নভেম্বর গাইবান্ধায় আয়োজিত এক সমাবেশে বলেছিলেন, জনগণের ভাত ও ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে তার দল আন্দোলনে নেমেছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে জনগণ আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। অন্য কোনো ফর্মুলা গ্রহণযোগ্য হবে না। একই সঙ্গে তিনি বর্তমান মহাজোটের অন্যতম শরিক এবং ওই সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অন্যতম সহযোগী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সম্পর্কে বলেছিলেন, দুর্নীতি ও ভোট ডাকাতির কারণে এরশাদ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে দেয়া হয়েছে। জনগণ আশা করেছিল তাদের ভোটে নির্বাচিত বিএনপি সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হবে। কিন্তু এই সরকার কখনও ভোট ডাকাতি এবং কখনও ভোট চুরি করে সেই বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করেছে।
Monday 4 November 2013
চট্টগ্রামে পুলিশ খুন : ১১ যুবলীগ ক্যাডারের বিরুদ্ধে মামলা ৪ জনকে গ্রেফতারের পর ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ
চট্টগ্রামে পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ১১ যুবলীগ ক্যাডারের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৭-৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার ২ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। তবে ঘটনার পর জিলাপির পাহাড়ে ব্লক রেইড দিয়ে চার যুবলীগ ক্যাডারকে আটক করা হলেও গত রোববার রাতেই সরকারের শীর্ষ মহলের চাপে পুলিশ তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
Sunday 3 November 2013
পাবনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ভাঙচুর : নেপথ্যে ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি!
পাবনার সাঁথিয়ায় ফেসবুকে হজরত মুহাম্মদ সা: সম্পর্কে কটূক্তির বিষয়টি ছড়িয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনার নেপথ্যে ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি মূল কারণ বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা। এই ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে প্রশাসন। এই ঘটনায় রাজিব সাহার বাবা বাবা বাবলু সাহা বাদি হয়ে আতাইকুলা থানায় একটি মামলা করেছেন। ঘটনায় জড়িতের অভিযোগে রেজাউল করিম নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অন্য দিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টে। একই সাথে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।
সরেজমিন : কুতুবদিয়া ট্র্যাজেডি : গুলি করে তিন জনকে হত্যাকারী রাজিব চাকমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ ওসি জহিরুল : ইউএনওর নির্দেশে গুলি চালানো হয়
‘আমার রাজিব (পুলিশ কনস্টেবল রাজিব চাকমা) গুলি না করলে এই চেয়ারে বসা সম্ভব হতো না! এমনকি এখন জনতার লাশ দেখতে পেয়েছি, তখন আমার পুলিশ ভাইদের লাশ দেখতে হতো!’
গত ২৯ অক্টোবর কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় তিন লোককে গুলি করে হত্যাকারী পুলিশ সদস্যের প্রশংসা করে এমন বক্তব্য দিলেন কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম খান। ওই ঘটনায় পুলিশের গুলিতে ৩ জামায়াত সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিসহ আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২৫ সাধারণ মানুষ। গত শনিবার কুতুবদিয়া থানায় বসে কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল ওসি জহিরুল ইসলাম খানের। তিনি বলেন, ‘রাজিব একাই ৫০ রাউন্ড গুলি করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে।’
বেপরোয়া গুলি বর্ষণকারী কনস্টেবল রাজিবের মতো কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছেও ‘কৃতজ্ঞ’ ওসি জহিরুল। তার মতে, ‘উনার’ নির্দেশ পেয়েই এত গুলি করা সম্ভব হয়েছে!
গত ২৯ অক্টোবর কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় তিন লোককে গুলি করে হত্যাকারী পুলিশ সদস্যের প্রশংসা করে এমন বক্তব্য দিলেন কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম খান। ওই ঘটনায় পুলিশের গুলিতে ৩ জামায়াত সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিসহ আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২৫ সাধারণ মানুষ। গত শনিবার কুতুবদিয়া থানায় বসে কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল ওসি জহিরুল ইসলাম খানের। তিনি বলেন, ‘রাজিব একাই ৫০ রাউন্ড গুলি করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে।’
বেপরোয়া গুলি বর্ষণকারী কনস্টেবল রাজিবের মতো কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছেও ‘কৃতজ্ঞ’ ওসি জহিরুল। তার মতে, ‘উনার’ নির্দেশ পেয়েই এত গুলি করা সম্ভব হয়েছে!
পেছন ফিরে দেখা আওয়ামী ‘৯৬ আন্দোলনের ক্যালেন্ডার
বেশিদিন আগের ঘটনা নয়। মাত্র ১৭ বছর আগের। এই কয়েকটা বছরের ঘটনা ভুলে যাবার মত নয়, স্মৃতিভ্রমও হওয়ার নয়। বছরটি ছিল ১৯৯৬ সাল। বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধীদলগুলো দেশজুড়ে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় বিএনপি একতরফা নির্বাচন করে ১৫ ফেব্রুয়ারি। আওয়ামী আন্দোলন-সংগ্রামের মুখে একপর্যায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা ছেড়ে তত্ত্বাবধায়ক মেনে নেয় তৎকালীন সরকার। এসব ছিল স্মরনীয় ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে।১৭ বছরের মাথায় ফের বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন- সংগ্রাম করছে। এই আন্দোলনের পথ সুখকর হবে, এমন আশা করা বোকামীর লক্ষণ ।
সেই ১৭ বছর আগের ঘটনার পর্যালোচনা করতে গেলে দিন পেরুবে কয়েকটা। যদি লেখার চেষ্টা করা হয় তাও কাগজ লাগবে শত শত তা। সে সময়ের আওয়ামী আন্দোলনের ক্যালেন্ডার গুণলে দেখা যায়, তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে অনড় আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক দাবি আদায়ে সফল হওয়ার পূর্ববর্তী ৩ মাস অর্থাৎ ’৯৬ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস সময়কালে হরতাল করেছিল ৩৬ দিন।
সিএনএন এ লেখা ব্লগকে রিপোর্ট হিসেবে চালাচ্ছে মিডিয়া!
02 Nov, 2013
দেশের কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে ''পরিকল্পনা আইএসআইয়ের, বাস্তবায়নে সা কা চৌধুরী'' শিরোনামে বিডিআর বিদ্রোহ বিষয়ক একটি 'সংবাদ' নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বলা যায় ঝড়ই উঠেছে।
বিডিআর বিদ্রোহে নিহত ৫৭ অফিসারের ৩৩ জন আ.লীগের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় নিহত ৫৭ সেনা কর্মকর্তার ৩৩ জন আওয়ামী লীগ করতো বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের সময় বিরোধীদলীয় নেতা তার বাসা থেকে পালিয়ে ‘আন্ডারগ্রাউন্ডে’ চলে যান। সিএনএন-এ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয়েছে কিভাবে তার নেতারা এই বিদ্রোহে জড়িত ছিল।
তিনি বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের সময় বিরোধীদলীয় নেতা তার বাসা থেকে পালিয়ে ‘আন্ডারগ্রাউন্ডে’ চলে যান। সিএনএন-এ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয়েছে কিভাবে তার নেতারা এই বিদ্রোহে জড়িত ছিল।
Saturday 2 November 2013
হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে ভারতের বরাদ্দ এক হাজার কোটি: ভারতীয় দৈনিক
03 Nov, 2013
আসাম থেকে প্রকাশিত, ইন্ডিয়ান ডেইলি নববার্তা প্রসঙ্গ ২১ অক্টোবর ইস্যুতে লিখেছে
"বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন আর তিন মাস বাকি। এর মধ্যে শুরু হয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা শাখা আইএসআই এবং ভারতের 'র'-এর মধ্যে ক্ষমতা প্রদর্শনের ছায়াযুদ্ধ। দিল্লি চাইছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জোট ক্ষমতায় পুনরায় ফিরে আসুক এবং ইসলামাবাদ চাইছে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতা দখল করুক। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগকে সমর্থন জানিয়ে বাংলাদেশের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ১০০০ কোটি টাকা ব্যায়ের প্রস্তাব পাশ করেছে।
"বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন আর তিন মাস বাকি। এর মধ্যে শুরু হয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা শাখা আইএসআই এবং ভারতের 'র'-এর মধ্যে ক্ষমতা প্রদর্শনের ছায়াযুদ্ধ। দিল্লি চাইছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জোট ক্ষমতায় পুনরায় ফিরে আসুক এবং ইসলামাবাদ চাইছে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতা দখল করুক। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগকে সমর্থন জানিয়ে বাংলাদেশের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ১০০০ কোটি টাকা ব্যায়ের প্রস্তাব পাশ করেছে।
Friday 1 November 2013
Israel helped India in 1971 war
India may not have had diplomatic ties with Israel but New Delhi quietly sought and got arms from Tel Aviv as it prepared to go to war with Pakistan in 1971, a book has revealed.
The book, 1971, by scholar Srinath Raghavan offers fresh insights into the 14-day war that led to the creation of Bangladesh.
Raghavan accessed the PN Haksar papers maintained at the Nehru Memorial Museum and Library in Delhi. These papers document startling aspects of a war that is probably India’s finest military moment but has not been documented adequately. A diplomat, Haksar was also an adviser to the then Prime Minister Indira Gandhi.
বিডিনিউজের সম্পাদক সুবীর ভৌমিকের নিবন্ধ : আ.লীগকে ক্ষমতায় আনতে ভারতের সামরিক হস্তক্ষেপের সুপারিশ
‘ভারতের বন্ধু’ আওয়ামী লীগকে ফের ক্ষমতায় আনতে ‘অবশ্যই সবকিছু করার’ সুপারিশ করেছে আওয়ামীপন্থি অনলাইন নিউজপোর্টাল বিডিনিউজের সিনিয়র এডিটর ও বিবিসির সাবেক সংবাদদাতা সুবীর ভৌমিক। বাংলাদেশ আবার ১৯৭১ সাল পূর্ব অবস্থায় ফিরে যেতে পারে আশঙ্কা করে তিনি প্রয়োজনে ভারতীয় ‘সামরিক হস্তক্ষেপের’ সুপারিশ করেছেন।
গতকাল টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি এসব মন্তব্য করেছেন।
‘বাংলাদেশ ইন এ ভায়োলেন্ট ফেস অ্যান্ড ইন্ডিয়া মাস্ট ডু অল ইট ক্যান টু সি এ ফ্রেন্ডলি রেজিউম রিটার্ন টু পাওয়ার (সহিংস ধাপে বাংলাদেশ এবং বন্ধু সরকারকে ক্ষমতায় ফেরাতে ভারতের যা করা সম্ভব তার সবকিছুই করতে হবে)’ শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধে আরও বলা হয়, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতো আচরণ করছেন।
গতকাল টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি এসব মন্তব্য করেছেন।
‘বাংলাদেশ ইন এ ভায়োলেন্ট ফেস অ্যান্ড ইন্ডিয়া মাস্ট ডু অল ইট ক্যান টু সি এ ফ্রেন্ডলি রেজিউম রিটার্ন টু পাওয়ার (সহিংস ধাপে বাংলাদেশ এবং বন্ধু সরকারকে ক্ষমতায় ফেরাতে ভারতের যা করা সম্ভব তার সবকিছুই করতে হবে)’ শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধে আরও বলা হয়, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতো আচরণ করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের Foreign Policy Journal এর জরিপে বিশ্বের শীর্ষ ২০ বুদ্ধিজীবী’র প্রথম ১০ জনই মুসলিম!
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বিষয়াদি বিষয়ক জার্ণাল Foreign Policy এক জরিপ চালিয়েছিল বিশ্বের শীর্ষ বিশ বুদ্ধিজীবীর একটি লিস্ট বের করার জন্য। এবং জার্ণালটি বিশ্বের শীর্ষ ২০ জীবিত বুদ্ধিজীবীর এক লিস্ট প্রকাশ করেছে। মজার বিষয় হল, এই বিশ্ জনের মধ্যে প্রথম দশ জনের সবাই মুসলিম। এবং দ্বিতীয় এবং ১৬ তম অবস্থান আলোকিত করে রাখছেন যে দু’জন বুদ্ধিজীবী তাঁরা আর কেউ নন বাংলাদেশের রত্ন ড. মুহাম্মদ ইউনুস স্যার এবং আরেক বাঙালী পলিম্যাথ ড. অমর্ত্য কুমার সেন।
এই ব্লগের পাঠকদের সুবিধার্থে বুদ্ধিজীবীর লিস্টটি নিম্নে তুলে ধরা হলঃ
Subscribe to:
Posts (Atom)