আল্লামা সাইদী একটি নাম একটি সংগ্রাম ..একসাথে একজন রাজনীতিবিদ আবার বিপ্লবী বক্তা ও কুরআনের তাফসীরকারক ..যার হাতে ইসলাম গ্রহণ করেছে শত শত অমুসলিম ..যার বক্তব্য শুনে হাজার ও মুসলিম পেয়েছে সত্যের দিশা ..জীবনে এনেছে এক বিপ্লবী পরিবর্তন ..আজ সেই বিপ্লবী সাইদী জালিমের কারাগারে অবরুদ্ব ..রাজাকার দেলোয়ার শিকদারের সব অপকর্ম চাপানো হচ্ছে আল্লামা সাইদীর উপর ..যুদ্বপরাধ ট্রাইবুনালে বিচারের নাম চলছে অবিচার ..এখন আমরা দেখব আল্লামা সাইদীর উপর তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে কিভাবে জুলুম হয়েছিল …
রাষ্ট্রপক্ষ দাবি করছে সাইদীর নাম নাকি দেলোয়ার শিকদার ছিলো …আর সেই দেলোয়ার শিকদার অপকর্ম করে এখন সাইদী সেজেছে …এবার এই বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা কি বলেন দেখি..তদন্ত কর্মকর্তা বলেছেন দেলু শিকদার ও সাঈদী এক ব্যক্তি
নন, …. খবরে বলা হয়
অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন স্বীকার করেছেন যে “দেলু শিকদার মাওলানা সাঈদীর নাম নয়। এই নামে অন্য একজন রাজাকার ছিল।”কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা স্বীকারুক্তির পর ও ট্রাইবুনাল এটি আমলে নেয় নি বরং ট্রাইবুনাল বলেছে সাইদীর আইনজীবিকে প্রমান করতে হবে যে তিনি দেলোয়ার সিকদার নয় .
নন, …. খবরে বলা হয়
অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন স্বীকার করেছেন যে “দেলু শিকদার মাওলানা সাঈদীর নাম নয়। এই নামে অন্য একজন রাজাকার ছিল।”কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা স্বীকারুক্তির পর ও ট্রাইবুনাল এটি আমলে নেয় নি বরং ট্রাইবুনাল বলেছে সাইদীর আইনজীবিকে প্রমান করতে হবে যে তিনি দেলোয়ার সিকদার নয় .
সরকার পক্ষ সাইদীর বিরুদ্বে মিথ্যা সাক্ষী ট্রাইবুনালে উপস্থিত করতে না পেরে ১৫ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে স্বাক্ষী দিয়েছেন তা ট্রাইবুনাল গ্রহণ করেছে ..প্রমান হিসাবে বলেছে তাদেরকে আনা যাচ্ছে না ..কেউ ভারত চলে গেছে …কিন্তু আসল ঘটনা হলো ওরা ট্রাইবুনালে আসতে চায় নি মিথ্যা সাক্ষী দিতে .
নিচের ২ টি ভিডিও দেখলে প্রমান পাবেন …
১ম ভিডিওটি সরকার পক্ষের সাক্ষী মধুসুধন এর বক্তব্য দেখুন
নিচের ২ টি ভিডিও দেখলে প্রমান পাবেন …
১ম ভিডিওটি সরকার পক্ষের সাক্ষী মধুসুধন এর বক্তব্য দেখুন
২য় ভিডিওটি দেখুন …সাইদীর বিরুদ্বে ২৩ তম সাক্ষী যাকে ও খুঁজে পাওয়া যায় নি …কেন তিনি ট্রাইবুনালে আসে নি তা দেখবেন এই ভিডিওটি তে
সরকার পক্ষ বলছে সাক্ষী খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ..কিন্তু ট্রাইবুনালের সেইফ হোম কি বলে
আমারদেশের লিংক http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/04/12/140619#.US_O4KLwmSq
এই খবরে বলা হয় সরকারি খরচে এসব সাক্ষীর অনেকেই আত্মীয়স্বজনসহ সেফ হাউসে ছিলেন দিনের পর দিন। যাদের হাজির করা দুরূহ, সময়সাপেক্ষ, ব্যয়বহুল ও আদৌ সম্ভব নয় বলে জানানো হয়েছিল, তাদের অনেকেই দফায় দফায় সেফ হাউসে দিনের পর দিন সময় কাটিয়েছেন। সেফ হাউস থেকে তাদের মধ্যে অনেককেই ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর কক্ষ পর্যন্ত পৌঁছানো হয়েছিল। সাক্ষ্য দিতে আদালতে উপস্থিত না করে সেফ হাউসে আবার ফেরত পাঠানো হয়। কোনো কোনো সাক্ষীকে একাধিবার ট্রাইব্যুনালে নেয়া হয় সেফ হাউস থেকে। মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় তাদের ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত করা হয়নি বলে জানা গেছে।
এবার উপরের ২ টি ভিডিও আর এই খবরটি কি প্রমান করে না সরকার মিথ্যার আশ্রয় নেয় নি ? এটা কি স্বচ্ছ বিচার হলো ?
এবার নিচের ভিডিওটি দেখুন ..সাক্ষীরা মিথ্যা সাক্ষী দিতে না আসার কারণেই এদের হাজির করা হয় নি
ট্রাইবুনালের আদেশ ,সাক্ষী বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা করা যাবে না..সাইদীর আইনজীবিরা তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা করতে চেয়েছিলো ৩১ জন সাক্ষীর ব্যাপারে কিন্তু ট্রাইবুনাল অনুমতি দেন নি …উল্টা ট্রাইবুনাল বলেছে ….আমরা ন্যায় বিচার করবো না .
ট্রাইবুনাল সাইদী পক্ষের আইনজীবিদের সব সময় দৌড়ের উপরে রেখেছিলো সাক্ষী আনতে কিন্তু পুলিশ ও ছাত্রলীগ আওয়ামীলীগ সাইদীর পক্ষের সাক্ষীদের মেরে করেছে গ্রাম ছাড়া …খবরে বলা হয় বিশ্ব নন্দিত মুফাসসিরে কুরআন, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষের স্থানীয় সাক্ষীসহ নিরীহ মুসল্লিদের ১৪/১৫ বাড়িতে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা গত বুধবার রাত ১১-০০টা থেকে ৩-৩০ পর্যন্ত অভিযান চালিয়েছে। পবিত্র লাইলাতুল ক্বদরের রাতে এসব গ্রামের পুরুষেরা পুলিশি আশংকায় সুস্থ মনে ইবাদত করতে পারেনি।
অনেকের উপর হামলা করেছে আর কোনো সাক্ষীকে হুমকি দিয়ে এসেছিলো পুলিশ যাতে ট্রাইবুনালে না আসে .
অন্যদিকে গত ১৪ আগস্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ মাওলানা সাঈদীর পক্ষে প্রদত্ত ৪৮ জন সাক্ষীর তালিকা থেকে মাত্র ২০ জন সাক্ষীকে হাজির করানো যাবে বলে নির্দেশ দেয়া হয়। একই আদেশে ২৩ আগস্টের মধ্যে ২০ জনের তালিকা এবং ২৮ তারিখ থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু করা হবে মর্মে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এখন কথা হলো রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী আদালতে হাজির না করতে পারার ব্যর্থতার কারণে সাইদীর পক্ষের সাক্ষী ও বিশজন করা হলো । আবার সেই বিশজনকে বা তার পক্ষের লোকজনদের গ্রাম ছাড়া করা সরকারের জন্য বা ন্যায় বিচারের জন্য কতটুকু যৌক্তিক ? সরকারের ব্যর্থতা সাইদী কেন বহন করবে । আর এই ধরনের বিচারে আদালতের বা বিচারের কতটুকুই বা গ্রহণযোগ্যতা আছে
এই সাক্ষী নিয়ে যে আরো কত রকম তালগোল পাকিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ ..ট্রাইবুনালে গ্রহণ করা হয়েছিলো মৃত ব্যক্তির সাক্ষ্য…সাঈদীর মামলার তদন্তকর্মকর্তার কাছে দেয়া মৃত মুকুন্দ চক্রবর্তীর সাক্ষী ট্রাইব্যুনালের আদেশে সাক্ষীর জবানবন্দি হিসেবে গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল-১।. ..এদিকে নামের মিল থাকায় রাজশাহী ইউনিভার্সিটির এক ছাত্রের মামলা সাইদীর নামে চালিয়ে দেওয়া হয় এই বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে সাইদীর আইনজীবী প্রশ্ন করলে :—–
আইনজীবী : ১৬ নং মামলাটি দায়ের করা হয় রাজশাহীর মতিহার থানায়। মামলা নং-২০ তারিখ ২৫-০৫-২০০৯ ইং। এই মামলার আসামির নাম দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র। তার বয়স ২৬ বছর। এটা জেনেও আপনি মাওলানা সাঈদী সাহেবকে ঐ মামলার আসামি বলে চালিয়ে দিয়েছেন।
তদন্ত কর্মকর্তা : এই মামলা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাও নেই, পর্যালোচনাও করিনি। আমি মামলাটির সূত্রসহ অন্যান্য সূত্র সম্বলিত একটি প্রতিবেদন মাহবুব হোসেন পিপিএম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি (রাজনৈতিক) পক্ষে অ্যাডিশনাল আইজি, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকা এর নিকট হতে প্রাপ্ত হই।
তদন্ত কর্মকর্তা : এই মামলা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাও নেই, পর্যালোচনাও করিনি। আমি মামলাটির সূত্রসহ অন্যান্য সূত্র সম্বলিত একটি প্রতিবেদন মাহবুব হোসেন পিপিএম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি (রাজনৈতিক) পক্ষে অ্যাডিশনাল আইজি, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকা এর নিকট হতে প্রাপ্ত হই।
এবার বুঝুন কেমন বিচার হচ্ছে . ট্রাইবুনাল বা তদন্ত কর্মকর্তারা আসলেই কি চান ? উনারা কি যেইভাবেই হোক সাইদীকে অভিযুক্ত করতে চান ?
সাইদীর বিরুদ্বে আরেকটি অভিযোগ ছিলো ভানু সাহাকে ধর্ষণ …. কিন্তু কলকাতার একটি পত্রিকায় ভানু সাহা বলেন আমি সাঈদী নামে কাউকে চিনি না- এখন প্রশ্ন হলো কলকাতার পত্রিকায় ভানু সাহাকে পাওয়া গেলো আমাদের ট্রাইবুনাল পেলো না কেন ? তিনি কি ট্রাইবুনালের পছন্দমত সাক্ষী না দিতে রাজি হননি বলেই কি ট্রাইবুনালে আনা হয় নি ? আর এখন প্রশ্ন হলো ভানু ভানু সাহাকে কে ধর্ষণ করতো ? হা সেই প্রশ্নের ও উত্তর পাওয়া সাইদীর বিরুদ্বের সাক্ষী মাহতাব উদ্দিন নামের এক সাক্ষীর জেরায়….আজকে সাইদীর বিরুদ্বে সাক্ষী দিতে আসা সাক্ষী মাহতাব উদ্দিনের সাক্ষ্যে প্রকাশ পেয়েছে যে ভানু সাহার সাথে বিয়ে না করেই তারই বাড়িতে বাস করতেন শান্তি কমিটির নেতা মোসলেম মাওলানা। যিনি বর্তমানে ডিজিটাল ওলামা লীগের সভাপতি
এখন প্রশ্ন হলো যদি যুদ্বকালীন ধর্ষণের জন্য সাইদী বিচারের মুখোমুখি হন ওলামা লীগ নেতা মোসলেম হবেন না কেন ? এটাই কি প্রমান করে না এটি একটি পলিটিকাল বিচার ?
সাইদীর বিচারে ট্রাইবুনাল সাক্ষী নিয়ে কি করেছে তার কিছুটা প্রমান পাবেন এই পোস্টে যেখানে সরকার পক্ষ সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে ২০১১ সালের ৭ ডিসেম্বর। শেষ হয়েছে ২০১২ সালের আগস্ট মাসে। তারা ৯ মাস সময় পেয়েছে। ৯ মাসে তারা ২৮ জন সাক্ষী হাজির করেছে।
কিন্তু যখন সাঈদীর পক্ষের শাক্ষী হাজির করার ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনালের আচরন ঘুরে গেছে একশ নব্বই ডিগ্রী।
সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে ২ সেপ্টেম্বর ২০১২ .. মোট এক মাস ৫ দিন পার না হতেই এবং এ সময়ের মধ্যে নয়জন সাক্ষী হাজির করা হয়েছে আসামী পক্ষথেকে। কিন্তু তারা প্রতিদিন একাধিক শাক্ষি হাজির করতে ব্যর্থ হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল একবার একটি আদেশ পাশ করে বলেন, একের অধিক সাক্ষী হাজির করা না হলে সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ করে দেয়া হবে। কিন্তু এর পরেরদিনও আসামী পক্ষ একের অধিক শাক্ষী আনতে ব্যর্থ হলে আদালত পুনরায় একই আদেশ জারি করেন। এভাবে আসামি পক্ষকে মাত্র এক মাস ৫ দিনের মাথায় এভাবে কঠোর আদেশ দেয়া হয়। অথচ রাষ্ট্রপক্ষ ১৭বার ব্যর্থ হয়েছে সময়মত সাক্ষী হাজির করতে অন্য দিকে সাইদীর পক্ষে মোট ৬দিন আসামী পক্ষ শাক্ষি হাজির করতে ব্যার্থ হয়। আসামী পক্ষকে সময় দেয়া হয় মাত্র একমাস পাঁচদিন আর রাষ্ট্রপক্ষকে সময় দেয়া হয় প্রায় নয় মাস।
সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে ২ সেপ্টেম্বর ২০১২ .. মোট এক মাস ৫ দিন পার না হতেই এবং এ সময়ের মধ্যে নয়জন সাক্ষী হাজির করা হয়েছে আসামী পক্ষথেকে। কিন্তু তারা প্রতিদিন একাধিক শাক্ষি হাজির করতে ব্যর্থ হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল একবার একটি আদেশ পাশ করে বলেন, একের অধিক সাক্ষী হাজির করা না হলে সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ করে দেয়া হবে। কিন্তু এর পরেরদিনও আসামী পক্ষ একের অধিক শাক্ষী আনতে ব্যর্থ হলে আদালত পুনরায় একই আদেশ জারি করেন। এভাবে আসামি পক্ষকে মাত্র এক মাস ৫ দিনের মাথায় এভাবে কঠোর আদেশ দেয়া হয়। অথচ রাষ্ট্রপক্ষ ১৭বার ব্যর্থ হয়েছে সময়মত সাক্ষী হাজির করতে অন্য দিকে সাইদীর পক্ষে মোট ৬দিন আসামী পক্ষ শাক্ষি হাজির করতে ব্যার্থ হয়। আসামী পক্ষকে সময় দেয়া হয় মাত্র একমাস পাঁচদিন আর রাষ্ট্রপক্ষকে সময় দেয়া হয় প্রায় নয় মাস।
তাহলে এই দ্বিমুখী আচরণ কি প্রমান করে ? ফেয়ার ট্রাইবুনাল ?
সর্বশেষ রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী সুখরঞ্জন বালী সাইদীর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসলে অপহরণ করে সরকার .যাহা ট্রাইবুনালে আনলে উনারা এই রকম কিছু ঘটেনি বলে ট্রাইবুনাল আমলে নেয় নি ..কিন্তু যদি নিরপেক্ষ বিচার করতে চাইতো তাহলে এটা নিয়ে তদন্ত হতো . অন্তত ট্রাইবুনালের সিসিটিভি থেকে প্রমান করা যেত … কিন্তু কোনো কিছু না করেই ট্রাইবুনাল এ রিট করলে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয় .
ট্রাইবুনালে সরকারি আইনজীবী বলেছে সাইদী পক্ষের ভয়েই নাকি বালী পালিয়েছে . কিন্তু দৈনিকে আমার দেশ পত্রিকাকে বালী কি বলেছিলেন জেনে নেই .. মামলার বাদী মাহবুব মোরে চাপ দেয় মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। সাঈদী সাব মোর ভাই বিশাবালীরে খুন করে নাই। সাঈদী সাব মোর ভাই বিশাবালীরে খুন করেছে মুই মোর ভাইর মরণ লইয়া এই রহমের মিত্যা কতা কইতে পারমু না।’ তবে সুখরঞ্জন বালী বলেছেন, আদালতে যাওয়ার সুযোগ পেলে সেখানে তিনি সত্য ঘটনা বলতে চান। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযুক্ত মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের তালিকাভুক্ত অন্যতম সাক্ষী পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার উমেদপুর গ্রামের সুখরঞ্জন বালী (৫৭) এই কথাগুলো বলেন।
এখন কে সত্য কথা বললো …
এবার ভিডিও ক্লিপটি দেখলে আরো প্রমাণিত হবে সুখরঞ্জন বালিকে কে বা কেন অপহরণ করেছে
এবার ভিডিও ক্লিপটি দেখলে আরো প্রমাণিত হবে সুখরঞ্জন বালিকে কে বা কেন অপহরণ করেছে
সরকার পক্ষ বলছে এক বছর ধরে বালিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ..আমারদেশ পত্রিকায় ও ভিডিওটি তে বালী নিজেই বলেছেন সরকার পক্ষ তাকে মিথ্যা সাক্ষী দিতে আসতে বলায় তিনি আসেন নি …উল্টো যা দেখেছেন তা বলতেই তিনি ট্রাইবুনালে আসবেন .. আর আসার পথেই ট্রাইবুনালের সামনে তাকে অপহরণ করা হয় .. এখন কার কথা সত্য ? উপরের ঘটনাগুলো এবং সাক্ষী , ট্রাইবুনালের মিথ্যাচার , সাক্ষীদের বাড়িতে হানা , ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ , ও সাক্ষী অপহরণের ঘটনাগুলো কি প্রমান করে না আল্লামা সাইদী নিরাপদ ?
এবার দেখব স্কাইপে কেলেংকারী
আপনারা সবাই দেখেছেন আল্লামা সাইদীর মামলা নিয়ে স্কাইপি কেলেঙ্কারিতে ফাস হওয়া ভিডিওতে বিচারক নিজেই বলেছেন সাইদীর বিচার গ্রাম্য সালিশের মত ..উপরের সকল তথ্য ও ট্রাইবুনালের অপকর্ম এবং সাক্ষীদের কথায় এটাই স্পস্ট যে , আল্লামা সাইদীর বিরুদ্বে তেমন কোনো তথ্য পায়নি যেটা দিয়ে সাইদীকে অভিযুক্ত করা হবে ..আর তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য অনুযায়ী আল্লামা সাইদী যেহেতু দেলোয়ার শিকদার নয় ,তাই আগামীকাল যদি ট্রাইবুনাল ন্যায়বিচার করে ইনসাল্লাহ আল্লামা সাইদী জালিমের কারাগার থেকে মুক্তি পাবে ..
No comments:
Post a Comment