I am a blogger ..My blog nick name is chairman ..I try to find out the truth from injustice
Saturday 16 March 2013
বিজয়ের মাসে ঢাকার মাঠে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের আস্ফালনঃ স্টেডিয়ামে জাফর স্যারের গেরিলা হামলা
বিজয়ের মাসেই কেন পাকি রা বাংলাদেশে খেলতে আসবে? আর কি কোনো মাস ছিলনা? পুরোটা ডিসেম্বর জুড়েই পাকিস্তানি খেলোয়াড় দের না-পাক চেহারা দেখতে হচ্ছে। সেজান জুস পাকিস্তানে তৈরী হওয়ায় সেটা খান না যেই মহৎপ্রান সিংহ পুরুষ জাফর ইকবাল স্যার তিনি কিভাবে এমন অপমান সহ্য করতে পারেন?
স্যার সহ্য করেন নি এই অপমান। তিনি নিশ্চিত বিজয়ের মাসে বাংলাদেশে পাকিদের নিয়ে আসার কায়দাটা ঠিকই যুদ্ধাপরাধীদের বাচানোর ষড়যন্ত্রের অংশ। সেরা সেরা গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দেওয়া সম্ভব হতে পারে কিন্তু স্যারের চোখ? ইম্পসিবল। স্যার বিশ্বসেরা সায়েন্স ফিকশান গুলোর একমাত্র বাংলা অনুবাদ কারী। স্যারের সিভিতে রয়েছে বেল ল্যাবের উচ্চমান সহকারী হওয়ার গৌরব। স্যারের চোখ ফাঁকি দেওয়া এত্ত সোজা না।
গতকাল স্যার অতর্কিতে স্টেডিয়ামে চলে গিয়েছিলেন সবকটা পাক হানাদার ইউনুস, মিসবাহ, উমর গুল দের মজা দেখাতে। স্যারের হাতে ছিল বেত আর রেজার। বেত দিয়ে স্যার তার স্বভাবসুলভ মাস্টারি কায়দায় সবকটাকে চাবকে পাকি চরিত্র শুধরে দিতে পারেন এক নিমেষেই। কিন্তু রেজার কেন? এ প্রশ্নরে সমাধান হয়নি অনেক চেষ্টা করেও।
এদিকে জাফর স্যারের গেরিলা আক্রমনের শিকার পাকিস্তান ক্রিকেট দল নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে। তারা অত্যন্ত আতঙ্কিত। দলের ম্যানেজার জানান তাদের দলের অনেক খেলোয়াড়েরই দাঁড়ি আছে এবং অনেক খেলোয়াড়ের স্ত্রীই বোরখা পরেন। জাফর স্যারের গল্প গুলোর সকল খল চরিত্র থাকে দাঁড়ি ওয়ালা। ইদানিং জাফর স্যার আরো জানিয়েছেন একমাত্র রাজাকাররাই বোরখা পরে। সেকারনে গতকাল জাফর স্যারের গেরিলা হামলার পর এইসব খেলোয়াড় এবং তাদের সহধর্মীনিরা ঢাকায় থাকা নিরাপদ বোধ করছেন না। তবে তারা জানিয়েছেন ভাগ্যিস কোনো খেলা সিলেটে হয়নি। তারা শুনেছেন সিলেটের প্রযুক্তি উন্নয়ন থেকে শুরু করে পাবলিক টয়লেট পুনপ্রতিস্থাপন সকল ইস্যুতেই জাফর স্যারের হাত থাকে। “বড্ড বাঁচা বেচে গেছি” এভাবেই অনুভূতি ব্যাক্ত করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পাকি হানাদার ক্রিকেটার।
Labels:
জাফর ইকবাল
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment