আওয়ামী লীগবিরোধী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর বেপরোয়া হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়েছে। একতরফা নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার শপথ নেয়ার পর গত কয়েকদিনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে হত্যা মিশন আরো জোরদার হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গ্রেফতারের পর গত দু’দিনে বিএনপি-জামায়াতের অন্তত ৫ নেতা নিহত হয়েছেন।
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় পর্যায়ের শীর্ষ নেতাদের প্রায় প্রতিদিনই গ্রেফতারের পর বন্দুকযুদ্ধের গল্প বলে নির্বিচারে হত্যা করলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো বিস্ময়কর নীরবতা পালন করছে। প্রতিদিন স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী এবং নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীদের হত্যা করা হলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলোর কর্তাব্যক্তিরা এ নিয়ে টুঁশব্দটিও করছেন না।
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় পর্যায়ের শীর্ষ নেতাদের প্রায় প্রতিদিনই গ্রেফতারের পর বন্দুকযুদ্ধের গল্প বলে নির্বিচারে হত্যা করলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো বিস্ময়কর নীরবতা পালন করছে। প্রতিদিন স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী এবং নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীদের হত্যা করা হলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলোর কর্তাব্যক্তিরা এ নিয়ে টুঁশব্দটিও করছেন না।