বাংলাদেশে আজ যে দুটো টপিক নিয়ে পার্লামেন্টেও পর্যন্ত আলাপ হয়েছে তাহলো শফি সাহেবের নারী বিষয়ক তেতুঁল তত্ত্ব ।
নারীরা সহ নারীবাদীরা তো আছেই , প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী , এমপিরাও পর্যন্ত ( মহিলারা ) শফি সাহেবের তীব্র সমালোচনা করলেন , ক্ষমা চাইতে বললেন এবং বিচারের আওতায়েও আনতে বললেন ।
আচ্ছা , কি বলেছিলেন শফি সাহেব ? তার কথা কি এতটাই খারাপ ছিল ?
গ্রামের মানুষ , আধুনিক শহুরেদের মত শব্দের মারপ্যাঁচ বোঝেন না ।তাই সহজ সরল ভাষায় যাতে গ্রামের মানুষগুলো সহজে বুঝতে পারে সেভাবেই বলেছিলেন । হয়ত বা বেশী আবেগী হয়ে পরেছিলেন বলে কটূভাবেই বলেছিলেন ।
শফি সাহেবকে যারা ডিফেন্ড করতে চাইছেন তারাও বলতে চেষ্টা করছেন যে শফি সাহেব আরেকটু গুছিয়ে কথা বলতে পারলে এরকম সমালোচনায় পড়তেন না ।
নিচে আমাদের সমাজে যারা গুছিয়ে কথা বলে , তাদের কিছু উদৃতি দিলাম :
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে -
হুমায়ন আজাদ
২ . একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও !
-বুদ্ধদেবগুহ
৩) মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম ! -
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪) কম বয়েসী মেয়েহল রসগোল্লার মত যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে!
-শংকর
৫) পৃথিবীতে বা সমুদ্রে যতহিংস্র প্রাণী আছে সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী হল মেয়েরা!
-
মেনানডার
৬) পুরুষেরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী! মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়!!
-নেপোলিয়ান
[ এই নেপোলিয়নই কিন্তু বলেছিলেন : তোমরা আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও , আমি তোমাদের একটা শিক্ষিত জাতি উপহার দেব ]
৭) বিড়াল, পাখিরা এবং মেয়েরা এই ধরণের প্রাণী যারা নিজেদের প্রসাধনের উপর সর্বাধিক সময় নষ্ট করে!
-চার্লস নড়ায়ার
৮) "চোখের সামনে আমার মেয়েবড় হচ্ছে ।কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমার হাত-পা বাঁধা ''
-হুমায়ূন আজাদ
[ উনার মেয়ের জন্য আমার আফসোস হচ্ছে । ]
৯)"প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে"-
সিগময়েড ফ্রয়েডদাবী:
১০)"-মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেললেই তো পার -ফ্রিতেই যদি গাভীর দুধ মেলে তাহলে কোন মূর্খ টাকা খরচা করে ঘরে গাই পোষে ?"-
মনেরমত মন,সমরেশ মজুমদার
[ সমরেশের বই পড়ে নি এরকম আধুনিক মেয়ে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ]
১১) পুরুষদের যদি সততা দরকার না হয় তবে নারীদের সতীত্বের কেন দরকার? নারীরাও পুরুষদের (উনি) মত যেভাবে খুশি তার যৌণাঙ্গ বিলাতে পারবে,
ড. আহমদ শরীফ
১২) পূরুষরা যেমন খালি গায়ে ঘুরে বেড়ায় নারীরাও তেমনি খালি গায়ে ঘুরে বেড়াবে, তাদের সূউচ্চ স্তন সবাই দেখবে.সম্মান পাবেন এখানে।
তসলিমা নাসরিন
১৩) হয়তো স্নানের ঘরে নিজেকে দেখেছো অনাবৃতা, জানালার ফাকে বৃষ্টিভেজা নর্তকীর মতো,গাছটিকে (যৌণাঙ্গ) তীব্র দেখছিলাম তখন! সরার মত স্তন. নাভিমূল. উরু, এবং ত্রিকোন মাংসপিন্ড, কি মন্জুল!!
কবি শামসূর রহমান
[ উনি আমাদের জাতীয় কবি ছিলেন মৃত্যুর আগে , স্বাধীনতা তুমি কবিতাটি উনারই লেখা ]
১৪) এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ!
হুমায়ুন আযাদ
[ শিবির যখন এই লোকটাকে কুপিয়েছিল তখন যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের মধ্যে মহিলারাও ছিল !!! ]
১৫) যখন বলেছিলেন ''নারীদের ঘরে থাকা, আর সন্তান জন্ম দেয়া উচিত''
ফ্রান্সের পোপ
[ পোপ বললে কোন সমস্যা নেই , শফি বললেই সমস্যা ]
১৬) পুরুষেরা মেয়ের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী! মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়!!
-নেপোলিয়ান
নিচে সৈয়দ শামসুল হকের ভালবাসা রাতে গ্রন্হের ২টি কবিতা অন্য আরেকটি কবিতার কয়েকটি লাইন তুলে দিলাম / তবে নিজ দায়ীত্বে পড়বেন / লেখার কোন শব্দের জন্য আমি নিজে দায়ী নই / সম্পুর্ন দ্বায়ভার এই বিশিষ্ট লেখকের /
------------------------------------------------
যখন দু’স্তন মেলে ডেকে নিলে বুকের ওপরে,
স্বর্গের জঘন খুলে দেখালে যে-দীপ্তির প্রকাশ,
তখন কী হলো আমি কোন্ ভাষে বলবো কী করে?
মুহূর্তেই ঘুচে গেলো তৃষিতের অপেক্ষার ত্রাস।
(‘ভালোবাসার রাতে-২’)----------------------------------------------
বৃষ্টিও বৃষ্টি তো নয় - জরায়ুর রক্তিম ক্রন্দন।
আজ তিনদিন থেকে অবিরাম, ক্ষান্তি নেই তার।
নিষেধ পতাকা লাল, পতাকায় শরীরী স্পন্দন
তবুও তবুও জাগে, জাগে ইচ্ছা সেখানে যাবার।
শত বাধা সত্ত্বেও থামতে পারে না কামুক পুরুষ। দুজনের দেহ ছিঁড়ে বের হয় দুধ-পূর্ণিমা। আর তা নেমে আসে স্তনের চূড়ায়। বাড়তে থাকে কামনার জ্বর। আর জ্বরতপ্ত হাত কুড়ায় কামনার ফুল। এ টান শুধু এক পক্ষের নয়। সমানতালে দুজনের। অবশেষ ভেঙে যায় বাঁধ -
তবে ভিজে যাক সব, বৃষ্টি থাক, এসো ভিজে যাই -
জ্বরের আগুনে দেহ লাল বৃষ্টিধারায় ভেজাই॥
(‘ভালোবাসার রাতে-২৯’)
-----------------------------------
আমি তোমার যতটা দেখি, তা ভালো;
যা দেখি না, সম্ভবত তা আরো ভালো।
এবং মাঝরাতে ইচ্ছার আলো
ঐ সব ভেবে হয় ভীষণ জোরালো॥
(‘এক আশ্চর্য সঙ্গমের স্মৃতি-৮’)
গুছিয়ে , সুন্দর লিখিয়েদের এইসব কথাগুলো কি শফি সাহেবের কথার চেয়ে ভাল লেগেছিল আপনাদের কাছে যখন পড়েছেন ?
গত সপ্তাহ দুয়েক এ নিয়ে বহু পোস্ট দেখেছি , কোন নারীকেই দেখলাম না এসব শৈল্পিক লিখিয়েদের কথাগুলো তুলে ধরতে তাদের সন্মুখে যারা শফি সাহেবের কথাগুলো নিয়ে তুলকালাম বাধিয়ে ফেলেছে ।
নারীরা এসব লিখিয়েদের গল্পের বই ভালই পড়ে অবসর সময়ে। তারা যে এসব লেখা আনলো না সবার সামনে তাতে কি এটা বুঝা যায় না - হুমায়ুন আজাদ , সমরেশ শংকররাই তাদের কাছে সঠিক ?
http://www.bdtoday.net/blog/blogdetail/detail/3323/HOTOVAGA/21922#.UfM8a421FVI
নারীরা সহ নারীবাদীরা তো আছেই , প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী , এমপিরাও পর্যন্ত ( মহিলারা ) শফি সাহেবের তীব্র সমালোচনা করলেন , ক্ষমা চাইতে বললেন এবং বিচারের আওতায়েও আনতে বললেন ।
আচ্ছা , কি বলেছিলেন শফি সাহেব ? তার কথা কি এতটাই খারাপ ছিল ?
গ্রামের মানুষ , আধুনিক শহুরেদের মত শব্দের মারপ্যাঁচ বোঝেন না ।তাই সহজ সরল ভাষায় যাতে গ্রামের মানুষগুলো সহজে বুঝতে পারে সেভাবেই বলেছিলেন । হয়ত বা বেশী আবেগী হয়ে পরেছিলেন বলে কটূভাবেই বলেছিলেন ।
শফি সাহেবকে যারা ডিফেন্ড করতে চাইছেন তারাও বলতে চেষ্টা করছেন যে শফি সাহেব আরেকটু গুছিয়ে কথা বলতে পারলে এরকম সমালোচনায় পড়তেন না ।
নিচে আমাদের সমাজে যারা গুছিয়ে কথা বলে , তাদের কিছু উদৃতি দিলাম :
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে -
হুমায়ন আজাদ
২ . একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও !
-বুদ্ধদেবগুহ
৩) মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম ! -
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪) কম বয়েসী মেয়েহল রসগোল্লার মত যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে!
-শংকর
৫) পৃথিবীতে বা সমুদ্রে যতহিংস্র প্রাণী আছে সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী হল মেয়েরা!
-
মেনানডার
৬) পুরুষেরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী! মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়!!
-নেপোলিয়ান
[ এই নেপোলিয়নই কিন্তু বলেছিলেন : তোমরা আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও , আমি তোমাদের একটা শিক্ষিত জাতি উপহার দেব ]
৭) বিড়াল, পাখিরা এবং মেয়েরা এই ধরণের প্রাণী যারা নিজেদের প্রসাধনের উপর সর্বাধিক সময় নষ্ট করে!
-চার্লস নড়ায়ার
৮) "চোখের সামনে আমার মেয়েবড় হচ্ছে ।কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমার হাত-পা বাঁধা ''
-হুমায়ূন আজাদ
[ উনার মেয়ের জন্য আমার আফসোস হচ্ছে । ]
৯)"প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে"-
সিগময়েড ফ্রয়েডদাবী:
১০)"-মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেললেই তো পার -ফ্রিতেই যদি গাভীর দুধ মেলে তাহলে কোন মূর্খ টাকা খরচা করে ঘরে গাই পোষে ?"-
মনেরমত মন,সমরেশ মজুমদার
[ সমরেশের বই পড়ে নি এরকম আধুনিক মেয়ে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ]
১১) পুরুষদের যদি সততা দরকার না হয় তবে নারীদের সতীত্বের কেন দরকার? নারীরাও পুরুষদের (উনি) মত যেভাবে খুশি তার যৌণাঙ্গ বিলাতে পারবে,
ড. আহমদ শরীফ
১২) পূরুষরা যেমন খালি গায়ে ঘুরে বেড়ায় নারীরাও তেমনি খালি গায়ে ঘুরে বেড়াবে, তাদের সূউচ্চ স্তন সবাই দেখবে.সম্মান পাবেন এখানে।
তসলিমা নাসরিন
১৩) হয়তো স্নানের ঘরে নিজেকে দেখেছো অনাবৃতা, জানালার ফাকে বৃষ্টিভেজা নর্তকীর মতো,গাছটিকে (যৌণাঙ্গ) তীব্র দেখছিলাম তখন! সরার মত স্তন. নাভিমূল. উরু, এবং ত্রিকোন মাংসপিন্ড, কি মন্জুল!!
কবি শামসূর রহমান
[ উনি আমাদের জাতীয় কবি ছিলেন মৃত্যুর আগে , স্বাধীনতা তুমি কবিতাটি উনারই লেখা ]
১৪) এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ!
হুমায়ুন আযাদ
[ শিবির যখন এই লোকটাকে কুপিয়েছিল তখন যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের মধ্যে মহিলারাও ছিল !!! ]
১৫) যখন বলেছিলেন ''নারীদের ঘরে থাকা, আর সন্তান জন্ম দেয়া উচিত''
ফ্রান্সের পোপ
[ পোপ বললে কোন সমস্যা নেই , শফি বললেই সমস্যা ]
১৬) পুরুষেরা মেয়ের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী! মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়!!
-নেপোলিয়ান
নিচে সৈয়দ শামসুল হকের ভালবাসা রাতে গ্রন্হের ২টি কবিতা অন্য আরেকটি কবিতার কয়েকটি লাইন তুলে দিলাম / তবে নিজ দায়ীত্বে পড়বেন / লেখার কোন শব্দের জন্য আমি নিজে দায়ী নই / সম্পুর্ন দ্বায়ভার এই বিশিষ্ট লেখকের /
------------------------------------------------
যখন দু’স্তন মেলে ডেকে নিলে বুকের ওপরে,
স্বর্গের জঘন খুলে দেখালে যে-দীপ্তির প্রকাশ,
তখন কী হলো আমি কোন্ ভাষে বলবো কী করে?
মুহূর্তেই ঘুচে গেলো তৃষিতের অপেক্ষার ত্রাস।
(‘ভালোবাসার রাতে-২’)----------------------------------------------
বৃষ্টিও বৃষ্টি তো নয় - জরায়ুর রক্তিম ক্রন্দন।
আজ তিনদিন থেকে অবিরাম, ক্ষান্তি নেই তার।
নিষেধ পতাকা লাল, পতাকায় শরীরী স্পন্দন
তবুও তবুও জাগে, জাগে ইচ্ছা সেখানে যাবার।
শত বাধা সত্ত্বেও থামতে পারে না কামুক পুরুষ। দুজনের দেহ ছিঁড়ে বের হয় দুধ-পূর্ণিমা। আর তা নেমে আসে স্তনের চূড়ায়। বাড়তে থাকে কামনার জ্বর। আর জ্বরতপ্ত হাত কুড়ায় কামনার ফুল। এ টান শুধু এক পক্ষের নয়। সমানতালে দুজনের। অবশেষ ভেঙে যায় বাঁধ -
তবে ভিজে যাক সব, বৃষ্টি থাক, এসো ভিজে যাই -
জ্বরের আগুনে দেহ লাল বৃষ্টিধারায় ভেজাই॥
(‘ভালোবাসার রাতে-২৯’)
-----------------------------------
আমি তোমার যতটা দেখি, তা ভালো;
যা দেখি না, সম্ভবত তা আরো ভালো।
এবং মাঝরাতে ইচ্ছার আলো
ঐ সব ভেবে হয় ভীষণ জোরালো॥
(‘এক আশ্চর্য সঙ্গমের স্মৃতি-৮’)
গুছিয়ে , সুন্দর লিখিয়েদের এইসব কথাগুলো কি শফি সাহেবের কথার চেয়ে ভাল লেগেছিল আপনাদের কাছে যখন পড়েছেন ?
গত সপ্তাহ দুয়েক এ নিয়ে বহু পোস্ট দেখেছি , কোন নারীকেই দেখলাম না এসব শৈল্পিক লিখিয়েদের কথাগুলো তুলে ধরতে তাদের সন্মুখে যারা শফি সাহেবের কথাগুলো নিয়ে তুলকালাম বাধিয়ে ফেলেছে ।
নারীরা এসব লিখিয়েদের গল্পের বই ভালই পড়ে অবসর সময়ে। তারা যে এসব লেখা আনলো না সবার সামনে তাতে কি এটা বুঝা যায় না - হুমায়ুন আজাদ , সমরেশ শংকররাই তাদের কাছে সঠিক ?
No comments:
Post a Comment