দীর্ঘ ৮ বছর পরে মিডিয়ায় আসলেন সুলতান মনসুর
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও সাবেক এমপি সুলতান মোঃ মনসুর আহমদ দীর্ঘ ৮ বছরের নীরবতা ভেঙে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরেই যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করেন। তিনি আজ সন্ধ্যার বাংলঅভিশনের লাইভ টকশো ফ্রন্ট লাইনে একথা বলেন। তিনি বলেন, ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্নগুলোর ঘোষণা দেন, সেগুলো ছিল-
প্রথমত বাংলাদেশকে এ অঞ্চলের সুইজারল্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলা,
দ্বিতীয়ত ইন্দোনেশিয়ার পর দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশটিকে মুসলিম পরিচয়ে বিশ্বদরবারে তুলে ধরা,
তৃতীয়ত ক্ষুধামুক্ত সমাজ বিনির্মাণ এবং
চতুর্থত ৩টি অপরাধ ছাড়া ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীসহ সবাইকে ক্ষমা করার ঘোষণা দেন।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ডানে-বামে যারা আছেন, তারা মূলত আওয়ামী লীগের কেউ নন। সুলতান মো. মনসুর বলেন, মতিয়া চৌধুরী জাতীয় নেত্রী হলেও আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন না।
তত্ত্বাবধায়কের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের মানুষই কেবল নয়, আওয়ামী লীগেরও ৯৫% নেতাকর্মী নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পক্ষে।
তিনি আরো বলেন, সংবিধান সংশোধনের জন্য সাজেদা চৌধুরী ও সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিও সমাজের বিভিন্ন মহলের সাথে আলোচনা করে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পক্ষে সুপারিশ করেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে গেলে সবকিছু বদলে যায়।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও সাবেক এমপি সুলতান মোঃ মনসুর আহমদ দীর্ঘ ৮ বছরের নীরবতা ভেঙে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরেই যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করেন। তিনি আজ সন্ধ্যার বাংলঅভিশনের লাইভ টকশো ফ্রন্ট লাইনে একথা বলেন। তিনি বলেন, ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্নগুলোর ঘোষণা দেন, সেগুলো ছিল-
প্রথমত বাংলাদেশকে এ অঞ্চলের সুইজারল্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলা,
দ্বিতীয়ত ইন্দোনেশিয়ার পর দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশটিকে মুসলিম পরিচয়ে বিশ্বদরবারে তুলে ধরা,
তৃতীয়ত ক্ষুধামুক্ত সমাজ বিনির্মাণ এবং
চতুর্থত ৩টি অপরাধ ছাড়া ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীসহ সবাইকে ক্ষমা করার ঘোষণা দেন।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ডানে-বামে যারা আছেন, তারা মূলত আওয়ামী লীগের কেউ নন। সুলতান মো. মনসুর বলেন, মতিয়া চৌধুরী জাতীয় নেত্রী হলেও আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন না।
তত্ত্বাবধায়কের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের মানুষই কেবল নয়, আওয়ামী লীগেরও ৯৫% নেতাকর্মী নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পক্ষে।
তিনি আরো বলেন, সংবিধান সংশোধনের জন্য সাজেদা চৌধুরী ও সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিও সমাজের বিভিন্ন মহলের সাথে আলোচনা করে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পক্ষে সুপারিশ করেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে গেলে সবকিছু বদলে যায়।
No comments:
Post a Comment