চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় জাল ভোট দেওয়ার সময় আটক ছাত্রলীগের এক কর্মীকে সাজা দেওয়ার পর চাঁদপুরের নির্বাহী হাকিম তুষার আহমেদকে তাত্ক্ষণিক বদলি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে চাঁদপুর থেকে কুমিল্লায় বদলি করা হয়। কাল বুধবার তাঁকে যোগদান করতে বলা হয়েছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মো. বাহাউদ্দিন নামের ছাত্রলীগের ওই কর্মীকে জাল ভোট দেওয়ার দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক তুষার আহমেদ ১৪ মাসের কারাদণ্ড দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোটের দিন চান্দ্রা ইমাম আলী উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট দেওয়ার সময় বাহাউদ্দিনকে বিচারক তুষার আহমেদ আটক করেন। এ সময় বাহাউদ্দিন নির্বাহী হাকিমকে ধাক্কা দিলে সেনাসদস্যরা তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন।
আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু সায়েদ সরকারের পোলিং এজেন্ট ছিলেন বাহাউদ্দিন। বাহাউদ্দিনের অভিযোগ, তুষার আহমেদ তাঁকে মারধর করেন। এ ঘটনার পর থেকে বাহাউদ্দিন চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পুলিশ প্রহরায় চিকিত্সাধীন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তুষার আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, নির্বাচনের দিন তিনি ব্যালট পেপারে বাহাউদ্দিনকে সিল মারতে দেখেন। এ সময় ভোটাররা পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি ভেতরে ঢুকে জিজ্ঞেস করলে বাহাউদ্দিন নিজেকে আবু সায়েদ সরকারের পোলিং এজেন্ট বলে দাবি করেন। কিন্তু তিনি পরিচয়পত্র দেখাতে পারেননি। এরপর তিনি বাহাউদ্দিনকে বুথ থেকে বের করে নিয়ে আসেন।
আবু সায়েদ সরকার প্রথম আলোকে বলেছেন, বাহাউদ্দিন তাঁর নির্বাচনী কর্মী। বাহাউদ্দিনকে নির্বাহী হাকিম তুষার আহমেদ মারধর করেছেন। এ নিয়ে তিনি তুষার আহমেদের বিরুদ্ধে ফরিদগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, তাঁরা এই অভিযোগ মামলা হিসেবে রেকর্ড করেননি।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মো. বাহাউদ্দিন নামের ছাত্রলীগের ওই কর্মীকে জাল ভোট দেওয়ার দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক তুষার আহমেদ ১৪ মাসের কারাদণ্ড দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোটের দিন চান্দ্রা ইমাম আলী উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট দেওয়ার সময় বাহাউদ্দিনকে বিচারক তুষার আহমেদ আটক করেন। এ সময় বাহাউদ্দিন নির্বাহী হাকিমকে ধাক্কা দিলে সেনাসদস্যরা তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন।
আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু সায়েদ সরকারের পোলিং এজেন্ট ছিলেন বাহাউদ্দিন। বাহাউদ্দিনের অভিযোগ, তুষার আহমেদ তাঁকে মারধর করেন। এ ঘটনার পর থেকে বাহাউদ্দিন চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পুলিশ প্রহরায় চিকিত্সাধীন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তুষার আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, নির্বাচনের দিন তিনি ব্যালট পেপারে বাহাউদ্দিনকে সিল মারতে দেখেন। এ সময় ভোটাররা পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি ভেতরে ঢুকে জিজ্ঞেস করলে বাহাউদ্দিন নিজেকে আবু সায়েদ সরকারের পোলিং এজেন্ট বলে দাবি করেন। কিন্তু তিনি পরিচয়পত্র দেখাতে পারেননি। এরপর তিনি বাহাউদ্দিনকে বুথ থেকে বের করে নিয়ে আসেন।
আবু সায়েদ সরকার প্রথম আলোকে বলেছেন, বাহাউদ্দিন তাঁর নির্বাচনী কর্মী। বাহাউদ্দিনকে নির্বাহী হাকিম তুষার আহমেদ মারধর করেছেন। এ নিয়ে তিনি তুষার আহমেদের বিরুদ্ধে ফরিদগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, তাঁরা এই অভিযোগ মামলা হিসেবে রেকর্ড করেননি।
No comments:
Post a Comment