Thursday, 28 March 2013

আওয়ামী দালাল বিচারপতি সামসুদ্দিন মানিকের যত অপকর্ম




তিনি হচ্ছেন বিচারপতি সামসুদ্দিন ..একজন বিচারপতি নামের পথভ্রস্ট আওয়ামী দালাল ..বাংলাদেশের  বিভিন্ন ইস্যুতে স্বঘোষিত রুল জারি করে আলোচনায় আসেন এই বিচারপতি নামের কলঙ্ক। তারপর বিভিন্ন ইস্যুতে ও বিতর্কিত রায় দেয় এই বিচারপতি ..

বোরকা পরা বাধ্যতামূলক করা যাবে না বলে রায় দেয় এই বিতর্কিত বিচারক ..

বোরকা পরা একজন মহিলার সাংবিধানিক অধিকার ..কিন্তু এখানে ও হস্তক্ষেপ করে এই সামসুদ্দিন ..বিস্তারিত এখানে ..

তারপর  স্কাইপে কেলেংকারী ফাস হওয়ার পর কমেডি  ট্রাইবুনালের আর কোনো স্ট্যান্ডার্ড বজায় না থাকার পর এই বিতর্কিত দলীয় বিচারপতি ট্রাইবুনালের কেলেংকারী আর ফাস না হয় ..


এই নিয়ে আমারদেশ পত্রিকার খবরে বলা হয়
এদিকে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল-২ স্কাইপ সংলাপ সংক্রান্ত সব ধরনের সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার না করার জন্য আদেশ দেয়। পাশাপাশি হাইকের্টের চরম বিতর্কিত বিচারপতি এএইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রুল জারি করে এবং আমার দেশ পত্রিকার প্রকাশনা বাতিলের বিষয় খতিয়ে দেখতে ও মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি নির্দেশ প্রদান করেন। যার ফলে আমার দেশ সম্পাদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে সরকার আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দয়ের করে। 
এই হচ্ছে মানিকের আন্তর্জার্তিক কমেডি ট্রাইবুনালের অপকর্ম ঢাকার জঘন্য কাজ ..যেখানে মাহমুদুর রহমান প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য উল্টো মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার ও আমারদেশ পত্রিকা বাতিলের মত  জঘন্য সিদ্বান্ত দিতে চেয়েছিল ..কিন্তু আমারদেশের ভুমিকা নিয়ে দেশের বিজ্ঞজন ও আইনজীবিরা কি বলেন ?


রাষ্টের প্রত্যেকটি জায়াগায় এই দুর্নীতিবাজ বিচারপতির সাথে সংঘাত হয়েছে ..স্পিকারের এডভোকেসি নিয়ে কথা বলেছিল এই বিচারপতি নামের উন্মাদ ..স্পিকারের বিরুদ্বে নিয়ে এসেছিলেন রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ ..এই নিয়ে সংসদে স্পিকার সামসুদ্দিন মানিককে চরম ধোলাই দেয় .





ইউটিউবে  না দেখলে ফেসবুকে দেখুন এই এই লিঙ্কে ক্লিক করে  ...স্পিকার নিজে ও বলেছেন মানিক সংবিধান লঙ্গন করেছেন ..তার পরই দেশের বিশিস্ট জনেরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান 


..কিন্তু যেহেতু আওয়ামী মেশিনে ডুকে বিচারপতি হয়েছিলেন তাই আর বিচার হয়নি এই সংবিধান লঙ্গনকারীর ....স্পিকারের প্রতি এই রকম আচরণের কারণে মানিকের প্রতি ক্ষুব্ধ হয় মহাজোটের এমপিরা ..তারা সংবিধান লঙ্গনকারী বিচারপতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান ..

তারপর এই বিচারপতির উপর উঠে দুর্নীতির অভিযোগ ..মাহমুদুর রহমান তার উপর আনেন ২৯ টি অভিযোগ ...এবং এই নিয়ে 

রাষ্ট্রপতি ও সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে আমার দেশ সম্পাদক যে চিঠি দিয়েছিলেন তা হলো 





মাহমুদুর রহমানের পক্ষে অভিযোগপত্রটি নিয়ে বঙ্গভবনে যান আমার দেশ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি অলিউল্লাহ নোমান। রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কাজী ফখরুদ্দিন আহমদ এটি গ্রহণ করেন। তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো হলো ..

দেশে প্রচলিত ২০০৯ ও ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং (মুদ্রা পাচার) আইন, ১৯৪৭ সালের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় আইন ও ১৯৮৪ সালের আয়কর আইন অনুযায়ী বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এছাড়া অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে লন্ডনের একটি আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে 

 মানি লন্ডারিং আইন ভঙ্গের অভিযোগে বলা হয়, বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ২০১০-১১ সালের আয়কর হিসাবে দেখিয়েছেন লন্ডনে তার ৩টি বাড়ি রয়েছে। এই বাড়িগুলো কিনেছেন ৪০ লাখ টাকার বিনিময়ে। ৩টি বাড়ির মধ্যে একটি বাড়ির ঠিকানাও অসম্পূর্ণ বা ভুল দেয়া হয়েছে। আয়কর নথিতে উল্লেখ করা 6 Ruskin Way, London SW17 বাড়িটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। আয়কর নথিতে দেখানো হয়, তিনি ৫০ লাখ টাকায় এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাড়ি বিক্রি করেছেন।

এর মধ্যে ৪০ লাখ টাকা লন্ডনে ৩টি বাড়ি ক্রয় করতে ব্যয় হয়। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আয়কর নথিতে উল্লেখিত ৩টি বাড়ির বাইরেও লন্ডনে তার অপর একটি বাড়ি রয়েছে। আয়কর নথিতে লন্ডনে ৩ বাড়ি ক্রয়ে যে পরিমাণ টাকা ব্যয় দেখিয়েছেন তার কয়েকগুণ বেশি মূল্য পরিশোধ করা হয়েছে। অতিরিক্ত এই টাকার কোনো হিসাব বা উত্স আয়কর নথিতে দেখানো হয়নি। বাংলাদেশ থেকে টাকা লন্ডনে কী পন্থায় পাঠানো হয়েছে তার কোনো উল্লেখ আয়কর নথিতে নেই। দেশে বিদ্যমান বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় আইন ও মানিলন্ডারিং (মুদ্রা পাচার) আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের বাইরে এতো বিপুল পরিমাণ টাকা সরাসরি পাঠানোর কোনো সুযোগ নেই। তার হিসাবে উল্লেখ করা ৪০ লাখ টাকা লন্ডনে পাঠিয়ে তিনি বর্তমানে বিদ্যমান মানিলন্ডারিং আইন ও বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় আইন ভঙ্গ করেছেন।

কিন্তু প্রকৃত অর্থে এই সম্পদের পরিমান আরো বেশি ..তার লন্ডনে অবস্থিত বাড়িগুলোর মূল্য দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন ..










লন্ডন ভূমি অফিসের তথ্য অনুযায়ী, 26 The Warrent, London (E12 5HY) ঠিকানার বাড়িটির মালিক হলেন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী। ২০০৭ সালের ১ ফেব্রুয়ারি তিনি এই বাড়িটি কিনেছেন। রেজিস্ট্রি দলিলের তথ্য অনুযায়ী, বাড়িটির ক্রয়মূল্য হচ্ছে লন্ডনের স্থানীয় মুদ্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ২ কোটি ৪১ লাখ ৮ হাজার টাকা। 
অভিযোগে বলা হয়, যুক্তরাজ্যে 94 East Hill. London (SW18 2HF) বাড়িটির মালিক হলেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী ও নাদিয়া চৌধুরী। গত বছরের (২০১১) সালের ২১ নভেম্বর বাড়িটি তাদের নামে রেজিস্ট্রি করা হয়। এর ক্রয়মূল্য হচ্ছে লন্ডনের স্থানীয় মুদ্রায় ১০ হাজার পাউন্ড। এ বাড়িটির ক্রয় রেজিস্টারে তাদের ঠিকানা দেখানো হয়েছে 108 Sheppey Road, Dagenham (RM9 4LB). এই সম্পত্তিটি আয়কর নথিতে দেখানো নেই। 
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তার আয়কর হিসাবে দেখানো 6 Ruskin Way, London SW17 ঠিকানায় আরও একটি সম্পত্তির হিসাব রয়েছে। এ ঠিকানাটি ভুল অথবা অসম্পূর্ণ অথবা তিনি ঠিকানা গোপন করেছেন। লন্ডন ভূমি অফিসের রেকর্ডে এই ঠিকানায় কোনো সম্পত্তি তার নামে নেই। 

বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী 108 Sheppey Road, Dagenham (RM9 4LB) ঠিকানার বাড়িটি ক্রয়ের ক্ষেত্রে Mortgage express নামের একটি অর্থঋণ কোম্পানিতে ঋণের জন্য আবেদন করেন। ওই আবেদনে তিনি নিজেকে লন্ডনের একটি কোম্পানিতে মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত বলে দাবি করেন। মার্কেটিং ম্যানেজার হিসাবে তিনি বছরে লন্ডনের স্থানীয় মুদ্রায় ৩৪ হাজার ৪৫০ পাউন্ড বেতন পান বলেও উল্লেখ করা হয় ঋণের আবেদনে। ঋণের আবেদনে তিনি ২০০৩ সালের ১ জুন তারিখে কোম্পানিটির মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে উল্লেখ করেন। অথচ তিনি তখন সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত একজন বিচারপতি ছিলেন। তিনি হাইকোর্ট বিভাগে ২০০১ সালের ২ জুলাই অস্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৩ সালের ২ জুলাই পর্যন্ত অস্থায়ী বিচারপতি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থায়ী নিয়োগ না হওয়ার তখন তিনি বিচারপতি পদ থেকে বাদ পড়েন। 
রাষ্ট্রপতি ও সুপ্রিম জুডিশিয়ালের কাছে পেশ করা আবেদনে বলা হয়, সুপ্রিমকোর্টের আচরণবিধি অনুযায়ী বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি থাকা অবস্থায় ভিন্ন কোনো চাকরি করতে পারেন না। তিনি বিচারপতি থাকা অবস্থায় লন্ডনে ঋণের আবেদনে নিজেকে সেখানে একটি কোম্পানির মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে দাবি করে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। 

অভিযোগে জানানো হয়, চলতি বছরের (২০১২ সালের) ২৫ জুন জিসান নাসিম নামে এক ব্যক্তি লন্ডনের আদালতে বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা করেছেন। মামলায় দাবি করা হয়, ওই ব্যক্তির কাছে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী নিজেকে একজন ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজার হিসেবে পরিচয় দেন। ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজার হিসেবে তিনি ওই ব্যক্তিকে লন্ডন ওয়েস্টমিনিস্টার কলেজে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেন এবং বলেন, এ কলেজের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা রয়েছে। মামলায় দাবি করা হয় বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারের পাশাপাশি নিজেকে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের একজন বিচারপতি হিসেবে পরিচয় দিয়ে তাকে কলেজটিতে ভর্তি হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। বিচারপতি মানিকের পরামর্শে সেই কলেজে ভর্তি হয়ে জিসান নাসিম ক্ষতিগ্রস্ত হন। এ জন্য তিনি লন্ডনের আদালতে প্রতারণা ও স্থানীয় মুদ্রায় ১৫ হাজার পাউন্ড ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছেন। লন্ডনের The Northhampton County Court-এ করা মামলাটির নম্বর হচ্ছে 2QT70489। মামলার নোটিশ পাওয়ার পর গত ৭ জুলাই বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী আদালতে একটি সময়ের আবেদন জানান। মামলাটির নোটিশের জবাব দিতে সময় আবেদনে তিনি নিজেকে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়া ভিত্তিহীন অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়েছে দাবি করে বলা হয় জবাবের জন্য পর্যাপ্ত সময়ের দরকার। 

রাষ্ট্রপতি ও সুপ্রিম জুডিশিয়ালের কাছে পেশ করা আবেদনে আরও জানানো হয়, বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বিভিন্ন সময়ে লন্ডনে গিয়ে টেলিভিশন টকশোতে অংশ নিয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন। বর্তমান শাসক দলের পক্ষে ও বিরোধী দলের বিপক্ষে বক্তব্য দেন এসব টকশোতে। কোন কোন তারিখে টকশোগুলোয় তিনি অংশ নিয়েছেন সেই তারিখ উল্লেখ করে বলা হয়, সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের জন্য সর্বশেষ তৈরি করা আচরণ বিধি অনুযায়ী তিনি টকশোতে অংশগ্রহণ এবং রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে পারেন না। 

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, পুলিশের নির্যাতনে গত বছরের ২৬ আগস্ট সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী এম ইউ আহমদ নিহত হন। এ ঘটনার পর সেপ্টেম্বরে বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী লন্ডনে সেখানকার চ্যানেল আইতে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন। চ্যানেলটির লন্ডনের প্রধান নির্বাহী রিয়াজ আহমদ ফয়সলের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠিত এই টকশোতে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী বিভিন্ন রাজনৈতিক বিতর্কিত বিষয়ে বক্তব্য দেন। পুলিশি নির্যাতনে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী এমইউ আহমদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়েও তিনি বিষদ বক্তব্য রাখেন। তিনি সুস্পষ্ট করে বলেন, এমইউ আহমদের বিভিন্ন ধরনের রোগ ছিল। পুলিশের নির্যাতনে নয়, তিনি রোগে মারা গেছেন। তদন্তাধীন ও বিচারাধীন কোনো বিষয় নিয়ে উচ্চ আদালতের বিচারপতি এ ধরনের পাবলিকলি বক্তব্য প্রদান করে বিচারপতিদের জন্য তৈরি করা আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। 

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর গাড়ি ট্রাফিক সিগন্যালে লালবাতির কারণে আটকে দেয়ায় পুলিশ ও ট্রাফিক সদস্যদের রাস্তায় কান ধরিয়ে ওঠবস করানো, রুল জারি করে আদালতে ডেকে এনে গালাগালি করা, সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের সম্মানিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রুল জারি করে তলব করে তাদের অকথ্য ভাষায় গালি দেয়ার বিষয়টিও আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বিচারপতিদের জন্য তৈরি করা আচরণবিধি অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে অনুরাগ বা বিরাগভাজন হওয়ার সুযোগ নেই। আচরণবিধিতে বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি সদাচরণ করার কথা বলা হয়েছে। বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর এসব আচরণে বিচারপতিদের জন্য সর্বশেষ প্রণীত আচরণবিধির ১, ২, ৩, ৯ ও ১১ লঙ্ঘিত হয়েছে বলেও দাবি করা হয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে পেশ করা আবেদনে। আবেদনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৬ (৩) অনুচ্ছেদে সুস্পষ্ট করে বলে দেয়া আছে বিচারপতিদের অসদাচরণের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি ও কর্মে প্রবীণ অন্য দুই বিচারপতিকে নিয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল তদন্ত করবে। এছাড়া কাউন্সিল বা অন্য কোনো সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলকে তদন্তের নির্দেশ দেবেন। কাউন্সিল তদন্ত প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করবে। রাষ্ট্রপতি ও সুপ্রিম জুডিশিয়ালের কাছে পেশ করা চিঠিতে তিনি সংবিধানের এ অনুচ্ছেদটি উল্লেখ করে বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে ২৯টি অভিযোগের বিবরণ পেশ করা হয়।


এই মানিকের এইসব দুর্নীতি ও অপকর্মের কারণে লন্ডনে কিছু ক্ষুব্ধ মানুষ তার উপর আক্রমন করে ..ভিডিওটি দেখলে বিস্তারিত দেখতে পারবেন ..


এই হলো কুখ্যাত বিচারক মানিকের  অপকর্ম ..আর এই অপকর্মকে আরো বেশিভাবে চালানোর জন্য তাকে আপিল বিভাগে স্হানান্তর করে সরকার ..ভাবতে আশ্চর্য্য লাগে যেই স্পিকার বিচারপতি মানিককে সংবিধান লঙ্গনকারী বলেছিলেন , ভাগ্যের নির্মম পরিহাস হলো এই স্পিকারের হাত ধরেই বিচারপতি মানিক আপিল বিভাগে বিচারক হিসাবে নিয়োগ পেলো .






Saturday, 23 March 2013

জেনে নিন শিখ হাসিনার তান্ডব ও দেশ ব্যাপী গণহত্যার পিছনের কাহিনী


ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী শিখদের হাতে নিহতের পর ইন্ডিয়াতে শিখ হিন্দু দাঙ্গা শুরু হয় ..এতে অসংখ্য শিখকে হত্যা ও নির্যাতন করা হয় ...তারই প্রতিশোধ হিসাবে শিখেরা রাজীব গান্ধীকে হত্যা করে ..এবং আবারো গান্ধী পরিবার থেকে কেউ প্রধানমন্ত্রী হলে খুন করবে ..এই কারণেই মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ..ঠিক একইভাবে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শিখ হাসিনা শিখদের একই পলিসি গ্রহন করেছে ...মুজিব মারা যাওয়ার পর বাংলাদেশের আসার সময় হাসিনা বাংলাদেশীদের বিরুদ্বে তার বাপের হত্যার প্রতিশোধ নিবেন বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। 

আমরা শিখ হাসিনার কাছ থেকেই , বিডিয়ার হত্যা , শেয়ার বাজার লুন্ঠন, পদ্মা সেতুর দূর্নীতি , দেশব্যাপী নারকীয় তান্ডব ,২০০৬ সালের ২৮ শে অক্টোবরের লগি বৈঠার হত্যা , ২০১৩ সালের . যুদ্বপরাধ বিচারের নাম আলেম হত্যার চক্রান্ত এবং দেশকে গৃহযুদ্বের দিকে নিয়ে যাওয়া . ২৮ শে ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ ই মার্চ পর্যন্ত দেশব্যাপী গণহত্যার মাধ্যমে সেই প্রতিশোধের বাস্তবায়ন দেখছি

Thursday, 21 March 2013

আওয়ামীলীগের সংক্ষিপ্ত চরিত্র ..২০০৮ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত




. তৌফিক এলাহী ও জয়ের ৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারী
... সুরঞ্জিতের বস্তা ভর্তি টাকা
... কুইক রেন্টাল দুর্নীতি
... গ্রামীন ব্যাংক কেলেঙ্কারী
... জ্বালানি খাতের দুর্নীতি
... পদ্মা সেতু দুর্নীতি
... এমপি শাওনের হাতে ইব্রাহীম হত্যাকান্ড
... ডেস্টিনির অর্থ দুর্নীতি
... শেয়ার বাজার দুর্নীতি
... নাটোরে ক্যামেরার সামনে চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ বাবুর হত্যা
... হলমার্ক দুর্নীতি
... বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড
... পিলখানা হত্যাকাণ্ড
... সীমান্ত হত্যাকাণ্ডে নীরবতা
... ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের জোরপূর্বক দেহব্যবসা
... সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড
... ছাত্রলীগের প্রশ্রয়ে দেশব্যাপী ইভটিজিং
... চৌধুরী আলম ও ইলিয়াস আলী গুম
... বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড
... ছাত্রলীগ থেকে পুলিশে গোপন নিয়োগ
... বিপর্যস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা
... দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি
... আইনশৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতি
... গ্যাস- বিদ্যুৎ- পানি সংকট
... টিপাইমুখ বাঁধ
... পুলিশি হামলায় একাধিক দফায় শিক্ষক হত্যা
... ছাত্রলীগ
... ভর্তি-টেন্ডার-দখল-চাপাতি বাণিজ্য
... ধর্ষণ
... স্কাইপ স্কান্ডেল
... শৃংখলা রক্ষার নামে দেশব্যাপী গণহত্যা

Sunday, 17 March 2013

পুলিশী নির্যাতনে পা হারালো ২ জন ..সীমাহীন পুলিশী বর্বরতা


পুলিশের গুলিতে চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেলেন ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন ভুইয়া (৪৫) ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাহাদ (২৩)। রাস্তা থেকে আটক করে থানা কম্পাউন্ডের ভেতরে নিয়ে হাত, পা ও চোখ বেঁধে নির্মমভাবে তাদের পায়ে গুলি চালায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশ তাদের ভর্তি করে পঙ্গু হাসপাতালে। গুলি করার পর দীর্ঘ সময় থানায় ফেলে রাখায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকরা তাদের পা কেটে ফেলতে বাধ্য হন। চিকিত্সকরা জানান, তাদের অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। গুলি চালিয়ে পঙ্গু করেই ক্ষান্ত হয়নি পুলিশ, এরপর তাদের নামে উল্টো মিথ্যা মামলাও দায়ের করে। 

এই নিয়ে বাংলা ভিশনের হৃদয়বিদারক ভিডিও দেখুন 




গতকাল সরেজমিনে পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, পুলিশ পাহারায় বেডে শুয়ে আছে আলমগীর ও ফাহাদ। আলমগীর আছেন হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার সি নম্বর ওয়ার্ডের ৯ নম্বর বেডে। দু’জন পুলিশ সার্বক্ষণিক তাকে পাহারা দিচ্ছে। আর ফাহাদ আছে নিচতলার আই ওয়ার্ডের ১১ নম্বর বেডে। তাকেও পাহারা দিচ্ছে দু’জন পুলিশ। দু’জনই মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে। তাদের সঙ্গে মিডিয়ার লোকজনের কথা বলতেও রয়েছে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা। দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা জানান, উপরের নির্দেশ রয়েছে যাতে তারা মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে না পারে। 
হাসপাতালের বাইরে থাকা আহত দুজনের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা হতাশাগ্রস্ত। দুই পরিবারের সবাই তাদের ভবিষ্যত্ নিয়ে উদ্বিগ্ন। আহতদের পরিবারের দাবি, অবিলম্বে এ ঘটনার জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দেয়া হোক। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারেরও দাবি জানান তারা। পাশাপাশি তারা সরকারের কাছে এ ঘটনার জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। 
পঙ্গু হাসপাতালে চিকিত্সাধীন আলমগীরের আত্মীয় মো. রহুল জানান, আলমগীর রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডে পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। নীলক্ষেতে তার একটি কাগজের দোকান রয়েছে। তার গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর এলাকায়। এতিহ্যবাহী ভুঁইয়া পরিবারের সন্তান তিনি। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ছয়টায় ব্যক্তিগত কাজে মিরপুর যাওয়ার উদ্দেশে ফার্মগেটের তেজগাঁও কলেজের সামনে গেলে হরতালের সমর্থনে একটি মিছিল বের হয়। 
এ সময় পুলিশ মিছিলকারীদের ওপর অতর্কিত গুলিবর্ষণ শুরু করে। এতে মিছিলকারীরা দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে। তখন পুলিশ পিকেটার সন্দেহে আলমগীরকে আটক করে শেরেবাংলা নগর থানায় নিয়ে যায়। পরে থানার গোসলখানায় চোখ বেঁধে আলমগীরের বাম পায়ে গুলি করা হয়। পরে পুলিশ সদস্যরা তাকে জাতীয় পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার চিকিত্সকরা তার বাম পা কেটে ফেলে।
তিনি আরও জানান, আলমগীর কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। তার দুই সন্তান ধানমন্ডির একটি স্কুলে ও লেভেলে পড়াশোনা করে। এ ঘটনার পর পরিবারের মধ্যে চরম হতাশা নেমে এসেছে। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ঘটনার পর থানা পুলিশ নির্লজ্জের মতো তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করেছে। আলমগীরের শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর তিনি ব্যক্তিগতভাবে দিশেহারা। তার দুটি সন্তানের ভবিষ্যত্ নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। এ ঘটনার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি। এদিকে, জাতীয় পঙ্গু হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ফাহাদের কাছে সাংবাদিক পরিচয় দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে হাউমাউ করে কান্না শুরু করেন। 
চোখ মুছে ফিসফিস কণ্ঠে ফাহাদ জানায়, পান্থপথের ডলফিন রোডের একটি মেসে থাকত সে। গত ২৮ ফেবু্রয়ারি মেসে বুয়া না আসায় সে নাস্তা করার জন্য সকাল সাড়ে ছয়টায় ফার্মগেটের কুতুববাগের পাশের একটি হোটেলে নাস্তা করার জন্য যায়। এ সময় হরতালে সমর্থনে একটি মিছিল বের হয়। মিছিল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ গুলিবর্ষণ করতে শুরু করলে মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। গুলি থেকে বাঁচার জন্য সে দৌড় দিলে পুুলিশ তাকে হরতালের পিকেটার সন্দেহে আটক করে থানায় নেয়। 
পরে সাদা পোশাকের পুলিশ থানায় নিয়ে গিয়ে গোসলখানায় তাকে চোখ বেঁধে বাম পায়ে গুলি করে। এ সময় সে অচেতন হয়ে পড়ে। পরে থানা পুলিশ তাকে জাতীয় পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিত্সকরা তার বাম পা কেটে ফেলে। এ সময় সে কান্নায় ভেঙে পড়ে। সে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নয় বলে জানায়। এ ঘটনার পর পুলিশ তার বিরুদ্ধে পুলিশি কাজে বাধা, বিস্ফোরক দ্রব্য বহন ও গাড়ি ভাংচুরের তিনটি মিথ্যা বানেয়াট মামলা দায়ের করেছে। 
ব্যক্তিগতভাবে স্বপ্ন ছিল একজন আইনজীবী হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করবে সে, কিন্তু এ ঘটনার পর সে তার ভবিষ্যত্ নিয়ে উদ্বিগ্ন। 
জানা গেছে, ফাহাদ ডেমরার সানারপাড়ে পরিবারের সঙ্গে থাকে। তার বাবার নাম মোফাজ্জল হোসেন ভুঁইয়া। ফাহাদ প্রাইভেট বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয় ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রামে আইনের (সম্মান) ছাত্র। চার ভাই, দুই বোনের মধ্যে সে চতুর্থ। ফাহাদ এ ঘটনার অবিলম্বে তাকে গুলি বর্ষণকারী পুলিশের বিচার দাবি করে এবং তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানেয়াট মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়। 
আটক করে থানা কম্পাউন্ডে নিয়ে চোখ বেঁধে গুলি করার কারণ সম্পর্কে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি আবদুল মমিনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন। তিনি জানান, হরতালের সমর্থনে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পিকেটাররা একটি মিছিল বের করে। এ সময় পুলিশ প্রায় ৩০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। ওই গুলিতে দুইজন আহত হয়। আটকদের থানায় নিয়ে গিয়ে গুলি করাকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে তিনি মন্তব্য করেন।



বাকশালী পুলিশকে ভেড়ার ও গদাম . হাসতে হাসতে শেষ

বাংলাদেশের পুলিশ পাশবিকতায় এত নিকৃস্ট ও হিংস্র হয়েছে যে একটি ভেড়া পুলিশকে মনে করেছিলো তারই মত একটি পশু ..পশু হলে ও ভেড়া এত নিকৃস্ট না পুলিশ যতো নিকৃস্ট ..তাই মানুষের সাথে পুলিশের হায়েনার মত আচরণ একই ভেড়া ও সহ্য করতে পারেনি ..শেষ পর্যন্ত মানুষের সাথে সাথে এইসব জানোয়ার পুলিশকে ভেড়া ও গদাম দিলো . ভিডিও দেখে হাসতে হাসতে শেষ  






ইউটিউব না দেখলে এখানে ক্লিক করে ফেসবুকে দেখুন 




Saturday, 16 March 2013

যেখানে সারা দেশের আলেমরা একদিকে সেখানে নাস্তিকদের পক্ষে এই তিন ভন্ড কেন ?




এই হচ্ছে ফরিদউদ্দিন মাসুদ ..একজন সুবিধাবাধী ও দুর্নীতিবাজ মাওলানা নামের কলঙ্ক ..আর এই কলঙ্ককে আরো বেশি কলঙ্কিত করেছে নাস্তিকদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে ..আর এই নাস্তিকদের বাঁচাতে এবার মতিঝিলে ২৩ তারিখে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয় এই ওলামায়ে ছু ...

তার উল্লেখযোগ্য কিছু অপকর্ম ..

১) স্বঘোষিত নাস্তিকদের পাশে দাঁড়িয়ে স্বঘোষিত মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা মাসউদ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মনে প্রচণ্ড আঘাত দিয়েছেন। 

২) আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা মাসউদ সরকারের আনুকূল্য নিয়ে ইসলাম ও বিভিন্ন ইসলামি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। দুর্নীতির দায়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে চাকরিচ্যুত হন 

৩) ফরিদ উদ্দিন মাসুদ সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেমে দ্বীন ও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের মরহুম খতিব মাওলানা ওবায়দুল হককেও খতিবের পদ থেকে অপসারণে নেপথ্য ভূমিকা রাখেন। 

৪) জঙ্গি নেতা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজমের আপন ভগ্নিপতি জঙ্গি নেতা শায়খ আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে তিনি গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন কারাবরণও করেন। 

৫) চাকরির পাশাপাশি তিনি এনজিও ব্যবসাও শুরু করেন। ‘ইছলাহুল মোছলেমিন’ নামক তার একটি এনজিও রয়েছে। এনজিওর টাকা আত্মসাত করে বিলাস বহুল জীবন যাপন ..

৬) শোলাকিয়ায় ভন্ডামি ও দুর্নীতির জন্য যেকোনো সময় শারীরিকভাবে লাঞ্চিত ও অবাঞ্চিত হতে পারেন

৭) কমিশন গঠন করে কওমী মাদ্রাসার বিরুদ্বে ও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে এই শয়তান ফরিদ উদ্দিন মাসুদ .

মতিঝিলের ২৩ তারিখের সমাবেশে ফরিদ উদ্দিন মাসুদকে খুন করতে পারে আওয়ামীলীগ ..আগের বারে ত্বকী ও রাজিবকে খুন করে ফায়দা লুটতে না পারলে ও আওয়ামীলীগের টার্গেট ফরিদ উদ্দিন মাসুদকে খুন করে নাস্তিকদের বিরুদ্বে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলন বন্ধ করা 





মিসবাহুর রহমান
 : যাকে সাপ বললে ও সাপের অপমান হবে ..একাত্তরে রাজাকার থাকলে ও একসময়ের এই হকার নেতা শুধু জামায়াত শিবিরের বিরোধিতা করেই এখন সরকারের আস্থাভাজন হয়েছেন .লুটপাট করে কামিয়ে নিচ্ছেন হাজার লক্ষ টাকা ..একসময় যেই সব মিডিয়াতে মিসবাহকে ২ মুখ ওয়ালা সাপ বলতো সেই মিসবাহ এখন একই মিডিয়ায় সরকারের মুখপাত্রের মত কাজ করে .

তার কিছু উল্লেখযোগ্য অপকর্মের ফিরিস্তি দিলাম :

১) নিরীহ হকারদের অর্থ আত্মসাতকারী ..এবং স্বীকৃত চাদাবাজ ..

২)ইয়াং মুসলিম সোসাইটির সভাপতির পদটি রীতিমত গায়ের জোরে সে হাইজাক করেছে 

এদিকে গোপন খবরে জানা যায় জামায়াত নেতাদের অভিযুক্ত করতে পারলেই মিসবাহুর রহমানকে ট্রাইবুনালে বিচারের জন্য মুখোমুকি করবে ..এই কথা জানার পর দেশ থেকে পালানোর চেষ্টায় আছেন এই দ্বিমুখী সাপ ..গোপনে কিছু কিছু দেশের দুতাবাসে ও ভিসার জন্য ঘুরছেন মিস্বাহুর রহমান ..কিন্তু স্বার্থের জন্য সরকার এখনো তাকে দেশ থেকে পালাতে দিচ্ছে না ..পরবর্তী লন্ডন সফরে এসে আর দেশে নাও ফিরতে পারেন মিস্বাহুর রহমান . 



শামীম আফজাল : 

১)বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ইমাম প্রশিক্ষন ট্রেনিংয়ের সমাপ্তিতে ইসলামী কালচারাল শোর নামে পশ্চীমা তরুণ- তরুণীদের দ্বারা বেলে ড্যান্সের আয়োজন হয় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজির নির্দেশে । এদেশের ইতিহাসে এত বড় স্পর্ধা আর কেউই দেখাতে পারেনি যা এই শামীম আফজাল দেখিয়েছে। 

২)অতঃপর ইমামদের আর এক অনুষ্ঠানে কাঙ্গালীনি সুফিয়াকে দিয়ে একতারা ও শরীর দুলিয়ে নাচে-গানে ইমামদের হতবাক করে। সেদিনও নির্লজ্জভাবে শামীম আফজাল ওই নর্তকীর সঙ্গে করমর্দন করেন। 

৩)ইসলাম ও মুসলমানদের দুশমন, কওমি মাদরাসার প্রধান শত্রু ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি কবরপূজারী শামীম মোহাম্মদ আফজাল। 

৪)জাকির নায়েকের বিরুদ্বে ও ফিতনা ছড়াচ্ছে এই কবর পুজারী 

এই ভন্ডদের বিরুদ্বে আজ দেশের সকল তৌহিদী জনতা ..ঈমানের দাবিতে আজ তারা নাস্তিকদের বিরুদ্বে ঐক্যবদ্ব। কিন্তু নাস্তিকবাদী সরকার থেকে টাকা খেয়ে ইসলাম বিরোধী শক্তির দালালি করে যাচ্ছে ফরিদ উদ্দিন মাসুদ , মিস্বাহুর রহমান , ও শামিম আফজাল

চেয়ারম্যানের মৃত্যুর পর চামচারা যেইভাবে তৈল মারবে ..একটি চরম ফানপুষ্টিং


ব্লগে উপরোক্ত ছবিখানা দেখে আমার মাথায় একটা আইডিয়া আসলো , কিছুটা ফানি আইডিয়া , তাই আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না....   

আপনারা হগলেই জানেন আমার ব্লগের নিক নেইম চেয়ারম্যান...আমি যেহেতু মানুষ একদিন তো মারাই যাবোই   .... দেশে তো অনেক চেয়াম্যানই আছে , তাদের মধ্যে যে কোনো কারণেই হোক আমি সবচেয়ে বিখ্যাত হয়ে গেলাম   ...... আমার পরে আমার ছেলে আমার এলাকার চেয়ারম্যান হলো , এবং অনেকখানি ডাকাতির স্টাইলে চেয়ারম্যানি শুরু করলো   ...এখন আমার ছেলের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খাওয়ার জন্য তার কিছু চামচা আমার জীবনের বিভিন্ন কাহিনী নিয়ে স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান শুরু করে দিলো   .. 

তো আমার ছেলেকে যেই ভাবে তৈল দিয়ে স্বার্থ উদ্বার করতে পারে তা জেনে নেই ........ 

*** আমি যেহেতু চেয়ারম্যান , তাই গমের সাথে একটু সখ্য তো আছেই  . 
তাই কোনো এক চামচা বলবে চেয়ারম্যান জন্মের সময় না কেদে গম গম বলে চিক্কুর দিয়ে উঠেছিলেন    


*** আমি নাকে সাইনাসের জন্য অপারেশন করেছিলাম ..তাই অপারেশনের সময়ের কোনো নাকের ডাক্তার বেছে থাকলে এই রকম একটি অনুষ্ঠান হতে পারে ... 
চেয়াম্যানের নাক অপারেশন , একটি স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠান ..প্রধান অতিথি থাকবে আমার ছেলে   

*** আমি যেহেতু মুসলিম ....তাই খতনা তো করানো হয়েছে ..এখন যেই লোক (হাজম) খতনা করেছে উনি না , ধরেন যেই লোক দৌড়াইয়া ধরে এনে আমারে হাজামের সামনে বসাইছে , 
সেই লোক চেয়ারম্যানকে মুসলমানির জন্য ধরে আনার রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে পারে     

***অনেকে আবার বেশি আবেগী হয়ে আমাকে ব্যাম্বু দিবে এইভাবে .... 
চেয়ারম্যানের সাথে গমের বস্তা চুরির অভিজ্ঞতা , এই নিয়ে ও স্মৃতিচারণ করতে পারে     

*** আমি যেহেতু বিদেশে আছি , আমারদের বাড়ি থেকে বাজার পর্যন্ত কেউ একজন আমার লাগেজ নিয়ে এসেছিলো ..তাই সেই হয়তো... 
বিদেশ যাওয়া উপলক্ষে চেয়ারম্যানের লাগেজ টানার এক অনন্য অভিজ্ঞতা এইটা নিয়ে ও একটা স্মৃতিমূলক অনুষ্ঠান করতে পারে    

**** আমার বন্ধুদের সাথে দেশে প্রায়ই কথা হয় , তাদের মধ্যে ওই সময় কেউ বেছে থাকলে 
চেয়ারম্যানের সাথে জীবনের প্রথম ফোনালাপ ..ওহ কত সুন্দর করে হ্যালো বলতেন   


*** চেয়ারম্যান একদিন রাত্রে ভয়ে কাপড় নস্ট করে ফেলেছে . এইটা ও বাদ যাবে কেন , 
চেয়ারম্যানের প্রস্রাব মিশ্রিত কাপড় ধোয়ার এডভেঞ্চার , উহ প্রস্রাব তো নয় যেনো আতর আতর লাগছিলো   

***শেষমেষ চেয়ারম্যানকে জাতির চেয়ারম্যান করার ও দাবি উঠতে পারে , প্রয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদের সংবিধান পরিবর্তন করা হবে  

*** একসময় মাঝে মাঝে একটু আধটু বাংলা সিনেমা দেখতাম .. 
বাজারের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের সাথে ময়ুরীর নাচ দেখার স্মৃতি , এই রকম অনুষ্ঠান ও হইবার পারে     

আর কি কি বিষয়ে স্মৃতিমূলক অনুষ্ঠান হতে পারে , আপনারাই বলেন