Tuesday, 4 March 2014

ছাত্রলীগ কর্মীকে ‘সাজা দেওয়ায়’ হাকিম বদলি

04 Mar, 2014
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় জাল ভোট দেওয়ার সময় আটক ছাত্রলীগের এক কর্মীকে সাজা দেওয়ার পর চাঁদপুরের নির্বাহী হাকিম তুষার আহমেদকে তাত্ক্ষণিক বদলি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে চাঁদপুর থেকে কুমিল্লায় বদলি করা হয়। কাল বুধবার তাঁকে যোগদান করতে বলা হয়েছে।

বিশ্বের তৃতীয় বিপজ্জনক রাষ্ট্র ভারত

আফগানিস্তান বা সিরিয়ায় বোমা হামলায় আপনার মৃত্যুর আশঙ্কা যতোটা বেশি, ভারতে সে আশঙ্কাটা আরো অনেক বেশি। নতুন এক পরিসংখ্যানে উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের তৃতীয় বিপজ্জনক রাষ্ট্র ভারত। বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক রাষ্ট্রের তালিকায় ইরাক ও পাকিস্তানের পরই রয়েছে ভারতের নাম। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া’র।
যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান ও সিরিয়া পর্যন্ত সে তালিকায় ভারতের পেছনে অবস্থান করছে। অভ্যন্তরীণ নানা সহিংসতা সত্ত্বেও তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান পেছনে। এ তালিকায় পাকিস্তান ও ইরাকের সঙ্গে ভারত বিশ্বের মোট প্রায় ৭৫ শতাংশ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার জন্য চিহ্নিত হয়েছে।

নীলফামারীতে এমপি নূরের গাড়িবহরে হামলা : মামলার নিখোঁজ আসামি রাবি শিবির নেতা মহিদুল ইসলামের লাশ মিলেছে বগুড়ায়

বগুড়ায় অজ্ঞাত লাশ হিসেবে দাফনের এক মাস তিনদিন পর নীলফামারী সদর থানায় পাঠানো লাশের ছবি দেখে নিখোঁজ শিবির নেতা মহিদুলের লাশ শনাক্ত করেছে পরিবারের সদস্যরা। গত ১লা ফেব্রুয়ারি বগুড়া আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম অজ্ঞাতনামা হিসেবে মহিদুলের লাশ দাফন করেছিল। নীলফামারী সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের সুখধন গ্রামের কস্ফারি আনোয়ার হোসেন ছেলে মহিদুল। সে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মান তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য ছিল। ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর জেলা সদরের রামগঞ্জ বাজারে এমপি আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে হামলা ও আওয়ামী লীগের চারজন নেতাকর্মী হত্যার মামলার নয় নম্বর আসামি ছিলেন মহিদুল। মহিদুল ইসলামের খালা মমেনা বেগম, মামী রাশেদা খানম, বড় বোন আম্বিয়া ও আফরোজা বেগম জানান, ওই ঘটনার পর থেকে মহিদুল ও তার বন্ধু আতিক টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলার দেবীডুবা গ্রামে সাথিয়া স্কুলের নিকটবর্তী আতিকের আত্মীয় বাবুল খানের বাড়িতে আত্মগোপনে ছিল। 

ঝালকাঠির রাজাপুরে হিন্দু বাড়িতে হামলা মূর্তি ভাংচুর আহত ৫ যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার দুই

ঝালকাঠির রাজাপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক হিন্দুবাড়িতে হামলা ভাংচুর-লুটপাট ও গোয়াল ঘরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতির নেতৃত্বে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী এ হামলা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে রাজাপুর উপজেলার শুক্তাগড় গ্রামের বিশ্বাসবাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নারী-শিশুসহ ৫ জন আহত হয়েছে। পুলিশ হিন্দু পরিবারের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে শুক্তাগড় ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি সিদ্দিক মিয়া ও তার ভাগ্নে বরিশালের দক্ষিণ আলেকান্দার লাভলু খানের ছেলে লিমন হোসেনকে গ্রেফতার করেছে। আহতরা হলো- সাগর বিশ্বাস, তার মা মঞ্জু রানি, সুবাস চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে নয়ন বিশ্বাস, নয়নের শিশু মেয়ে সুপ্রিয়া ও উত্তম বিশ্বাস। আহতদের মধ্যে মঞ্জু রানি ও সাগর রাজাপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন।

India among most dangerous places in the world

India among most dangerous places in the world
Latest data from National Bomb Data Centre (NBDC) show that India suffered 212 bomb blasts in 2013 - more than double of what Afghanistan (with 108 blasts) suffered. 
NEW DELHI: You are more likely to die in abomb blast in India than in Afghanistan. Strange as it may sound, government data show that India is among the most dangerous places in the world as far as bomb blasts per year are concerned - next only to Iraq and Pakistan, with even war-torn Afghanistan and Syria doing better.

Latest data from National Bomb Data Centre (NBDC) show that India suffered 212 bomb blasts in 2013 — more than double of what Afghanistan (with 108 blasts) suffered. Facing internal strife, Bangladesh with 75 blasts and Syria with 36 blasts have done better.

While the number of blasts in India decreased from 241 in 2012 to 212 in 2013, casualties went up with 130 deaths and 466 injuries last year as compared to 113 deaths and 419 injuries in 2012.

Analyzing the frequency of IED blasts in the country over the past decade, the document says between 2004 and 2013 "there have been an average of 298 blasts and 1,337 casualties in India". This is again higher than Afghanistan which in the past five years witnessed a maximum of 209 such attacks in 2010, according to the data.

Sunday, 2 March 2014

কবিতা লেখার নিয়ম কানুন

কবিতার উৎকৃষ্টতার জন্যে ছন্দ একমাত্র উপজিব্য না হলেও এটি যে প্রধানতম একটি দিক তা অস্বীকার করার উপায় নেই। শিল্প সাহিত্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম, কবিতা, সৃষ্টির আদিযুগ থেকেই তাল লয় সুর ইত্যাদির সংমিশ্রণে ভাষার মালা হয়ে মানুষের মনে দোলা দিয়ে আসছে। অক্ষর ও শব্দের নানামুখি চালে এই মালা তৈরীর প্রক্রিয়া বা নিয়মই আদতে ছন্দ।
কালের বিবর্তনে, অতিক্রান্ত সময়ের সদ্ধিক্ষণে উৎকৃষ্ট কবিতা নির্মাণের জন্য বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে প্রায় সব ভাষার বিশিষ্ট কবিরা তৈরি করেছেন সুনির্দিষ্ট ও সুবিন্যস্ত নিয়ম। বাংলা কবিতাকেও অন্যান্য ভাষায় রচিত কবিতার মতো বাঁধা হয়েছে ছন্দের শৃঙ্খলে। আর এক পর্যায়ে ভেঙেও দেয়া হয়েছে সেই শৃঙ্খল, কিন্তু ভাঙার সেই প্রক্রিয়াও তৈরী করেছে নতুন ধ্বনি মাধুর্য।
ইট তৈরির কথা দিয়েই শুরু করা যাক। প্রথমেই প্রয়োজন উৎকৃষ্ট মাটির। মাটিকে আবর্জনা মুক্ত করে স্বচ্ছ পানি মিশিয়ে হাত দিয়ে বা মেশিনের সাহায্যে বারবার নেড়ে চেড়ে নরম করার প্রয়োজন পড়ে। তারপর এই মাটিকে ফর্মার মধ্যে ফেলা হয়। ফর্মায় মাটি ঠিক মতো পুরতে পারলেই মাটি আর মাটি থাকে না, ইটে পরিণত হয়। এখানেই শেষ নয়, এই নরম ইটকে শক্ত করার জন্য উচ্চ তাপে দগ্ধ করা হয়। লক্ষণীয় যে, নরম মাটিকে হাত দিয়ে পিটিয়ে বা মেশিনে নেড়ে চেড়েই ইটের রূপ দেয়া যায় না। দরকার একটি ফর্মা যা কিনা মাটিকে সুন্দর একটি ইটের আকার দিতে পারে।
কবিতার প্রসঙ্গেও একই রকম ভাবে বলা যায়, প্রথমেই প্রয়োজন সুন্দর একটা বিষয়। যদিও যে কোনো বিষয়েই উৎকৃষ্ট কবিতা তৈরীর প্রমাণ যথেষ্ট রয়েছে, তথাপি কবিতা লেখার শুরুর দিকে বা তরুণ কবিদের ক্ষেত্রে বিষয়ের গুরুত্ব অবহেলা করা যায় না। বিষয় স্পষ্ট হলে, তাকে ভাষায় রূপ দেয়ার জন্য দরকার শব্দ। বিষয় ও শব্দের একত্র মেলবন্ধনে গঠিত হয় কবিতার ভাব, যা ইট তৈরির পূর্বের ক্ষেত্রটি প্রস্তুত করে। এখন প্রয়োজন ফর্মার। কবিতার ক্ষেত্রে এই ফর্মাই হলো ছন্দ। বিষয় এবং শব্দকে যদি নির্দিষ্ট ছন্দের মধ্যে গ্রন্থিত করা যায় তবে অন্তত দগ্ধ করার আগে কাঁচা ইটের মতো মোটামুটি একটা কবিতা দাঁড়িয়ে যায়। তারপর একে পরিপক্ক করার জন্য প্রয়োজন হয় উপমা, অনুপ্রাস, চিত্রকল্প ইত্যাদির। তাই, প্রথমে অন্তত সাধারণ ভাবে একটা কবিতা দাঁড় করার জন্য ছন্দের প্রয়োজনীয় দিকের প্রতি দৃষ্টি দেয়া যাক।
ছন্দের ভেতরে প্রবেশের আগে জানা দরকার শব্দের শরীর। আবার শব্দের শরীর সম্পর্কে জানতে হলে সর্বাগ্রে জানা দরকার স্বর বা ধ্বনি। স্বর জানার পর শব্দের শরীর অনেকাংশে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
বাংলা স্বর বা ধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
১. বদ্ধস্বর
২. মুক্তস্বর
বদ্ধস্বর:
যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ মুখের প্রবহমান বাতাসকে আটকে দেয় তাদের বদ্ধস্বর বলা হয়। যেমন : কর, ধর, হায়, পাক, আঁক, ঝাঁক, থাক, দিন, বীন, হই, ইত্যাদি।

Monday, 17 February 2014

সজীব ওয়াজেদ জয় কি তাহলে বাংলাদেশের BAL কায়েদা শাখার প্রধান ??/:)

আল-কায়দা নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির কথিত অডিও বার্তাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ইন্টারনেটে ছাড়া হয়েছে বলে ধারণা করছে বিটিআরসি। সোমবার টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি এ কথা জানিয়েছে।
সূত্র প্রথম আলো 
প্রসঙ্গত, আল-কায়েদার প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরির নাম ও ছবিসহ ইন্টারনেটে প্রচারিত আরবি ভাষায় দেয়া ওই বার্তায় বাংলাদেশে, তাদের ভাষায়, ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দেয়া হয়েছে। তবে এই বার্তাটি আল-কায়েদার কি না তার সত্যতা যাচাই করে দেখছে নিরাপত্তা বাহিনী। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সময়ে বাংলাদেশ সম্পর্কে আল-কায়েদার মতো একটি সংগঠনের বক্তব্য বিস্ময়কর। 


যেহেতু ভিডিওটি আমেরিকা থেকে আপলোড করা হয়েছে , তাই অনেকের মনে প্রশ্ন জগতে পারে , তাহলে কি শেখ হাসিনার ছেলে , বিশিস্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয় কি তাহলে এই ভিডিও আপলোড করেছেন ??

কেন সজীব ওয়াজেদ জয় এই ভিডিও আপলোড করবেন ?? 
১) প্রথমত এই সরকারের দেশে বিদেশে কোনো স্বীকৃতি নাই। সরকার পরিচালনা করতে স্বীকৃতি দরকার। তাই জঙ্গি জুজুর ভয় দেখিয়ে বিদেশীদের সাহায্য নিয়ে ক্ষমতায় ৫ বছর থাকতে চায়। 

Saturday, 1 February 2014

সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনায় শতকরা ৮৩ ভাগই সম্পৃক্ততা ছিল আওয়ামী লীগের

আওয়ামী লীগ সারা দেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের সুফল ভোগ করে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মাইনরিটি পার্টির (বামাপা) সাংগঠনিক সম্পাদক প্রবীর মিত্র।

তিনি বলেছেন, ‘সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার সুফল ভোগ করে আওয়ামী লীগ। যেসব সহিংসতা ঘটেছে সেসব জায়গায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সব জায়গায়তেই প্রায় শতকরা ৮৩ ভাগই সম্পৃক্ততা ছিল আওয়ামী লীগের।’

শনিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের হলরুমে সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় এবং তাদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, বড় বড় রাজনৈতিক দলে যেসব হিন্দু নেতা রয়েছেন তারা শুধু নিজের জন্য সুবিধা ভোগ করছেন। সাধারণ হিন্দুদের জন্য কিছুই করেননি।’

Monday, 27 January 2014

বিচার বহির্ভূত হত্যার শিকার বিরোধী রাজনৈতিক কর্মীরা : মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বিস্ময়কর নীরবতা : ‘বন্দুকযুদ্ধে’র গল্পে নিরাপত্তা বাহিনী ও গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা তলানিতে

আওয়ামী লীগবিরোধী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর বেপরোয়া হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়েছে। একতরফা নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার শপথ নেয়ার পর গত কয়েকদিনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে হত্যা মিশন আরো জোরদার হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গ্রেফতারের পর গত দু’দিনে বিএনপি-জামায়াতের অন্তত ৫ নেতা নিহত হয়েছেন।
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় পর্যায়ের শীর্ষ নেতাদের প্রায় প্রতিদিনই গ্রেফতারের পর বন্দুকযুদ্ধের গল্প বলে নির্বিচারে হত্যা করলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো বিস্ময়কর নীরবতা পালন করছে। প্রতিদিন স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী এবং নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীদের হত্যা করা হলেও দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলোর কর্তাব্যক্তিরা এ নিয়ে টুঁশব্দটিও করছেন না। 

Tuesday, 21 January 2014

পূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাঙচুর: আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেফতার

পূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাঙচুর: আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেফতার
শীর্ষ নিউজ ডটকম, নারায়ণগঞ্জ : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে কালীপূজার আসরে মদ্যপ অবস্থায় নৃত্য করার ঘটনায় বাধা দেয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ছেলেরা পূজামণ্ডপে হামলা ও প্রতিমা ভাঙচুর করেছে। এ সময় তারা পূজা কমিটির দুইজনকে পিটিয়ে আহত করেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ চারজনকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা রকমান মেম্বারের ছেলে আপেল মিয়া, শ্রমিক লীগের ৭নং ওয়ার্ডের নেতা হাবিবুর রহমান হাবিবের ছেলে পনির মিয়া, আসকর আলী মৃধার ছেলে সেরাজউদ্দিন মৃধা ও আউয়াল ভুঁইয়ার ছেলে মোফাজ্জল ভুঁইয়া।

ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের সাওঘাট মনিপাড়া কালী পূজামণ্ডপে। সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।

Saturday, 18 January 2014

সংখ্যালঘু সাবেক ইউপি নারী মেম্বার”কে গাছের সাথে বেঁধে আওয়ামীলীগের মধ্যযুগীয় নির্যাতন

nirjaton
শাহনেওয়াজ জিল্লু, কক্সবাজার: লামার ফাইতংয়ে ঘর পোড়ানোর ঘটনা তদন্তকালে সংখ্যালঘু ভানু প্রভা দে (৫০) নামের সাবেক এক নারী ইউপি মেম্বারকে গাছের সাথে বেঁধে রেখে গুরুতর নির্যাতন চালিয়ে আহত করেছে সরকারদলীয় ক্যাডাররা। আহত ওই নারী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

গতকাল ১৬জানুয়ারি বৃস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শামশুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
থানায় দায়েরকৃত এজাহার সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নের ৩০৬ নং ফাইতং মৌজার আর হোল্ডিং নং ৬৯ ও ৬৫৪ এর ৪একর জমির মালিক স্থানীয় নয়াপাড়া এলাকার সাবেক ইউপি মেম্বার ভানু প্রভা দে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ওইসব জমিতে গাছ রোপন করে ভোগ দখলে আছে। কিন্তু একই এলাকার কিছু ভূমিদস্যুর নজরে পড়ে এসব জমি।

Friday, 17 January 2014

ভোট না দেয়ায় হিন্দু ব্যবসায়ীর উপর যুবলীগ নেতার হামলা

নাটোরের সিংড়া পৌর এলাকার দশম সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে না যাওয়ায় বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতির নেতৃত্বে হিন্দু ব্যবসায়ীকে তার দোকানে এসে মারপিট করা হয়েছে। প্রহৃত ব্যবসায়ী পৌর এলাকার বালুয়া বাসুয়া রোড়ের পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনের প্রতিভা লাইব্রেরীর মালিক শ্রী সতেন্দ্র নাথ (৩৫)। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, কারো কাছে বিচার চাইনি, শুধু ভগবানকে বলে রেখেছি। এর আগে আরেক হিন্দু ব্যবসায়ীর দোকান ভাংচুরের ঘটনায় পুলিশ বৃহস্পতিবার বাপ্পি নামে এক যুবলীগ কর্মীকে আটক করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নির্বাচনে সতেন্দ্র নাথ ও তার পরিবারের লোকজন ভোট দিতে যাননি। বিষয়টি জানাজানি হয়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে ইটালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোতালেব সরদার তার কয়েকজন সহযোগীসহ দোকানে এসে শ্রী সতেন্দ্র নাথের কাছে ভোট দিতে না যাওয়ার কারন জানতে চেয়ে চলে যান। 

ঘটনাস্থল কোটচাঁদপুর..আ. লীগ সভাপতি পেটালেন সংখ্যালঘু প্রধান শিক্ষককে

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শরিফুন নেছা মিকি। সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে নিয়োগের বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর কাছ থেকে নেওয়া টাকায় নিজে বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য হতে না পেরে ক্ষমতাসীন দলের ওই নেতা এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে জানা গেছে।
কোটচাঁদপুর উপজেলার কাগমারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৮-৯ মাস আগে ওই বিদ্যালয়ে একজন সহকারী গ্রন্থাগারিক নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান হিসেবে দুই লাখ টাকা নেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের তৎকালীন সভাপতি ও কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শরিফুন নেছা মিকি ওই টাকা নিজের পক্ষ থেকে অনুদান হিসেবে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন তহবিলে জমা দেন। পরে তিনি ওই টাকার বিনিময়ে নিজেকে বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির আবেদন করেন। কিন্তু বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সচিব ও প্রধান শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস এতে অপারগতা জানান এবং আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মহাপরিচালকের দপ্তর থেকে একটি অডিট টিম সেখানে যায়। অডিট চলাকালে গত বুধবার শরিফুন নেছা মিকি তাঁর দলবল নিয়ে স্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের ওপর চড়াও হন। এ সময় মিকির উপস্থিতিতে তাঁর লোকজন প্রধান শিক্ষককে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে।

হিন্দুতে ড. চ্যাটার্জির নিবন্ধ...আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীরাও হিন্দুর সম্পদ ও বাস্তুভিটা গ্রাস করে

ভারতীয় প্রভাবশালী দৈনিক হিন্দুতে গতকাল প্রকাশিত এক নিবন্ধে হিন্দুদের ওপর জুলুম চালানোর বিষয়ে ক্ষসতাসীন আওয়ামী লীগ এবং তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি ও জামায়াতের মনোভাব ও কৌশল মূল্যায়ন করা হয়েছে। এতে বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনার পাশাপাশি এটাও স্পষ্ট করা হয়েছে যে, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীরাও হিন্দুদের সম্পদ গ্রাস করেছে। আবার যুদ্ধাপরাধের বিচারেও তারা গড়িমসি করেছিল। শাহবাগের তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের পরেই কেবল তারা গুরুত্বের সঙ্গে এই বিচারে মনোযোগী হয়েছে।  
ওই নিবন্ধে বলা হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগ শাসনামলে দলটির প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নিয়মিতভাবে হিন্দুদের সম্পদ ও বাস্তুভিটা নিয়মিতভাবে কেড়ে নিয়ে থাকেন। তবে সংখ্যালঘুদের ওপর পদ্ধতিগতভাবে আক্রমণ চালানো দলটির নীতি নয়। তবে একই কথা তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি ও জামায়াতের ক্ষেত্রে খাটে না। তারা নিয়মিতভাবে হিন্দুদের জান ও মাল উভয়ের প্রতি হুমকি হয়ে থাকে। তাই হিন্দুরা কেন গভীর সমুদ্রে প্রেত দেখতে পায় সেটা অনুভব করা কষ্টসাধ্য নয়।’  

Wednesday, 15 January 2014

দ্য ইয়েলো আইজ অব আওয়ামী লীগ। মনজুরুল ইসলাম

সোভিয়েত শাসনামলে মস্কো-ওয়াশিংটনের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ যখন ভরা কাইমেক্সে, তখন খুব আলোচিত একটা বই ছিল দ্য রেড আইজ অব কেজিবি। মস্কো শহরের সবচেয়ে আতঙ্কের স্থাপনা ধূসর ভবনের অভ্যন্তরে কী ঘটত এসব নিয়ে রচিত ওই বইয়ে স্পর্শকাতর এমন কিছু তথ্য ফাঁস করে দেয়া হয়, যা ক্রেমলিনের কাছে রীতিমতো ছিল বিব্রতকর। সেই বইয়ের লেখক বেঁচে থাকলে আজকের বাংলাদেশে মতাসীন দলের কাণ্ডকীর্তি দেখে নিশ্চয়ই লিখতেন আরেকটি বইÑ দ্য ইয়েলো আইজ অব আওয়ামী লীগ বা আওয়ামী লীগের হলুদ চোখ। বাংলায় একটা জনপ্রিয় প্রবাদ আছেÑ চোখে সর্ষে ফুল দেখা। আজ যারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রমতায় আসীন এবং যারা মতাকে চিরস্থায়ী করতে ক্রমাগত ছলচাতুরী করে যাচ্ছেন, তাদের মনে নিঃসন্দেহে একের পর এক ধাক্কা লেগেই চলেছে। ভারতের বিধানসভা নির্বাচনে বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির বিরাট বিজয়ে একটা বিষয় এখন পরিষ্কারÑ আসন্ন লোকসভার নির্বাচনেও তারা জিতবে এবং দিল্লির মসনদ থেকে দুর্নীতিবাজ কংগ্রেসকে হটাবে।

Tuesday, 14 January 2014

রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ১৩ শ’;.. প্রতিদিন গড়ে খুন হয়েছে ১২ জন..মহাজোট সরকারের ৫ বছরে ২২ হাজার মানুষ খুন

মহাজোট সরকারের পাঁচ বছরে সারা দেশে ২২ হাজার মানুষ খুন হয়েছেন। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ১২ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে সরকারের শেষ বছর ২০১৩ সালে খুনের ঘটনা ঘটেছে সবচেয়ে বেশি। এ বছর খুন হন চার হাজার ৪২৮ জন। গত বছর এবং চলতি বছরের শুরুতে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। গত ২৫ নভেম্বর দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে প্রায় ১৫০। এত খুনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন সংশ্লিষ্টরা।

Sunday, 12 January 2014

পটুয়াখালীতে হিন্দু ব্যবসায়ীদের আ’লীগ নেতার মারধর ও দোকান ভাঙচুর...হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক; কয়েক স্থানে মন্দিরে অগ্নিসংযোগ

তিন দিন ধরে এক দিকে পটুয়াখালী শহরসহ জেলার সর্বত্র সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ অব্যাহত অন্য দিকে শহরতলী লাউকাঠি বাজারে তিনজন হিন্দু ব্যবসায়ীকে মারধর ও দোকানপাটে হামলা ভাঙচুর করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির নেতৃত্বে একদল ক্যাডার। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দ। গত শনিবার রাতের এ ঘটনার পর স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

মসজিদে আযান-নামাজ হয়না : চলছে গ্রেফতার বাণিজ্য

13 Jan, 2014
গত ২৯ দিনেও নীলফামারীর ঐতিহ্যবাহী রামগঞ্জ বাজার এবং টুপামারী ও লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নে স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসেনি। এখনও কয়েকটি মসজিদে আযান দেয়া ও নামাজ আদায় হচ্ছে না। বাকী মসজিদগুলোতে আযান দেয়া ও নামাজ আদায় হলেও মুসল্ল¬ীর সংখ্যা হচ্ছে ৪ থেকে ৫ জন। এলাকাবাসী জানান, পুলিশি গ্রেফতার আতঙ্কে মানুষ ঘর-বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। পুলিশের দায়েরকৃত মামলা থেকে রেহাই পেতে ও গ্রেফতার না হওয়া নিয়ে চলছে বাণিজ্য।

Friday, 10 January 2014

বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার নসিহত : ফরহাদ মজহার

বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার নসিহত নতুন কিছু নয়। হামেশাই আওয়ামী লীগ এই পরামর্শ দিয়ে আসছে। সম্প্রতি শেখ হাসিনা তথাকথিত নির্বাচনের পর সংবাদ সম্মেলনে পুরনো কথা আবার বলেছেন। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের রাজনীতির এটাই সবচেয়ে মোক্ষম অস্ত্র। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী সমর্থক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবাদীদের এটাই প্রধান রাজনৈতিক প্রপাগা-া। অস্বীকার করার জো নাই যে, আওয়ামী লীগ এক্ষেত্রে বিএনপিকে সাময়িক কাবু করতে পেরেছে।

সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে সাক্ষাতকারে খালেদা জিয়া জানিয়েছেন, জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করার সময় আসেনি, এ মুহূর্তে তিনি পারছেন না, সময় হলেই তিনি জামায়াতের সঙ্গ ছাড়বেন। এটাও বলেছেন, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট ‘স্থায়ী’ কোনো জোট নয়।

অন্যদিকে, গত সোমবার বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথার উত্তরে বলেছিলেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) হুকুম করতে পারেন না। তিনিও জামায়াতের সঙ্গে ছিলেন। আমরা তার (শেখ হাসিনা) নির্দেশনা অনুযায়ী পার্টি চালাব না। আমরা একটি স্বাধীন পার্টি। সুতরাং আমরা আমাদের পার্টি নিজেদের পন্থাতেই চালাব।’

আওয়ামীলীগ কতৃক সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতনের চিত্রের কিছু খবরের লিঙ্ক

1) http://www.bdtomorrow.org/blog/blogdetail/detail/1646/activist/35647

2) http://progressbangladesh.com/party-whip-abdul-wahab-awami-league-made-threats-to-attacked-hindu-community-before-the-election/

3) http://www.khichuri.org/bangladeshs-self-styled-secularists-are-no-protectors-of-minorities/

4) http://my.telegraph.co.uk/nivritchari/nivritchari/31/minorities-are-no-longer-safer-under-awami-leagues-rule/

5) http://skmahdi.wordpress.com/2013/06/10/minority-repression-in-bangladesh-savior-becomes-the-sinner/

6) http://archive.thedailystar.net/beta2/news/some-attackers-seen-with-tuku/

7) http://progressbangladesh.com/awami-league-members-attack-buddhist-family-home-over-land-case/

8) http://archive.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=252738

9) http://talukdershaheb.blogspot.co.uk/2013/03/indian-daily-suspects-al-hand-in-temple.html

10) http://www.amadershomoy2.com/content/2013/03/17/middle0847.htm

11) http://www.jamaat-e-islami.org/en/details.php?artid=MjMxMw%3D%3D

12) http://talukdershaheb.blogspot.co.uk/2013/03/shibir-guards-temples.html

13) http://talukdershaheb.tumblr.com/post/66777045242/debunking-the-daily-star-yellow-journalism-awami

আওয়ামীলীগের সংখ্যালঘু নির্যাতন ও নাশকতার স্ক্রীন শট / পেপার কার্টিং


Tuesday, 7 January 2014

নির্বাচনোত্তর আওয়ামী সহিংসতার শিকার আ.লীগ : মোরেলগঞ্জে মাদরাসা অধ্যক্ষের রগকর্তন, কালীগঞ্জে ১০ কর্মীর বাড়িঘর ভাংচুর লুট মাগুরায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজনের সঙ্গে সংঘর্ষ, পলাশে কৃষি কর্মকর্তাকে পিটুনি


আওয়ামী লীগের বহিষ্কুত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে এক মাদরাসা অধ্যক্ষের হাত-পায়ের রগ কেটে দিয়েছে ছাত্রলীগ লীগ সন্ত্রাসীরা। বাধা দিতে গেলে কুপিয়ে জখম করা হয় ৩ মাহিলাকেও। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নৌকায় ভোট দেয়ায় ১০ আওয়ামী লীগ কর্মীর বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট করেছে একই দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকেরা।
মাগুরায় বিতর্কিত নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী ড. সিরাজুল আকবরের
সমর্থক ও পরাজিত যুবলীগ নেতা কুতুব উল্লাহ কুটির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে আহত হয় ১৩ জন। জাল ভোট দিতে না দেয়ায় নরসিংদীর পলাশে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে তার কার্যালয়ে ঢুকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে একই দলের সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত হয় ৮ নেতাকর্মী। এছাড়া সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় পিটিয়ে আহত করা হয়েছে দুই বিএনপি নেতাকে।
মাগুরায় জয়ী আ.লীগ ও পরাজিত যুবলীগ নেতার সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষ
মাগুরা প্রতিনিধি জানান, নির্বাচনী উত্তর সহিংসতায় মাগুরার রবিশাট এবং কুকনা গ্রামে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৩ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে গুরুতর আহত ৮ জনকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Overview of the Political situation in Bangladesh, allegations of political violence, and minority persecution: Some case studies

Overview of the Political situation in Bangladesh, allegations of political violence, and minority persecution: Some case studies
The current crisis was triggered by mass protests of hundreds of thousands of ordinary people along with the political opposition against what many believe to be a politically motivated International Crimes Tribunal (ICT). As observed by Steven Kay, an expert on international criminal law, the Bangladesh government has “withdrawn all the constitutional rights to a fair and impartial trial that an ordinary Bangladeshi citizen would have so it is a very unfair war crimes tribunal”.[1] Numerous international legal experts and observers have observed that the Bangladeshi government’s refusal to allow a fair trial sheds doubt on the validity of the allegations and verdicts of the ICT, and strengthens the view that the ICT prosecution do not have a case that would stand up in an impartial court of law.
Allmost 200 people have been killed and many thousands severely injured in the past few weeks but the true extent is thought to be much more. Human Rights Watch, whilst criticising the response from the main opposition, has observed that “most deaths appear to have been caused by the security forces using live ammunition.”[2] Video footage shows police firing live and rubber bullets directly into crowds of protestors and shooting handcuffed youth at point blank range intending to kill or maim.[3]

সংখ্যালঘুদের উপর হামলার প্রকৃত চিত্র এবং মিডিয়ার ব্লেইম গেইম :-s



১০ম জাতীয় নির্বাচনের পর আবারো সংখ্যালঘুদের উপর বিশেষ করে হিন্দুদের উপর বিভিন্ন জায়গায় হামলা হচ্ছে। যেখানে প্রশাসন থেকে ও এই সব হামলা বন্ধের জন্য কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। উল্টো কয়েক জায়গায় রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য প্রশাসনকে ব্যবহার করা হচ্ছে। ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামীলীগের লোকজন সংখ্যালঘু ইস্যু নিয়ে তুলকালাম সৃষ্টি করে। বলেছিলো সংখ্যালঘুরা সরকারী দলের সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে।